সভায় উপজেলা মৎসজীবী দলের সভাপতি সাধারন সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক জেলেদের নিকট থেকে বিভিন্ন ভাবে চাদা আদায়ের প্রতিবাদে জোড়ালো বক্তাব্য রাখেন। বিকটিম মোঃ ইব্রাহীম অবৈধ ভাবে নদীতে অবৈধ জাল পাতা সহ জেলেদের নিকট থেকে অবৈধ চাদা আদায়ের প্রতিবাদে কুখ্যাত কুদ্দুস মাস্টার ও তার সহযোগী সগীরের বিরুদ্ধে দলীয় ভাবে এবং আইনগত ভাবে ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষনা দেন।
ইহাতে ক্ষিপ্ত হইয়া উপজেলা মৎসজীবীদলের সাভাপতি, সাধারন সম্পাদকের বিরুদ্ধে ফেইসবুকে নানা রকম প্রমানহীন মিথ্যা বানোয়াট কল্প কাহিনীমূল ভাবে পোষ্ট দিতে থাকে। এবং সে ফেইসবুকে অবৈধ বানিজ্য রাক্ষার জন্য প্রতিটি যায়গায় ২০/২৫ জন ক্যাডার আছে বলে মঠবাড়িয়া উপজেলা মৎসজীবীদলের সভাপতি, সম্পাদক ও ইব্রাহীমকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেয়, যাহার স্কিন সর্ট আমাদের কাছে আছে।
কুদ্দুস মাস্টারের প্ররচনায় তুষখালী ক্ষুদ্র ঋন সমিতির ছগির এর মাধ্যমে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের ঐক্যবদ্দ করে অবৈধ ভাবে নদীতে জাল পাতা ও বলেশ্বর নদীতে অবাধে মসৎ ধ্বংশের কাজ অব্যাহত রাখার জঘন্য উদ্দেশ্য বস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাজস তুষখালী ইউনিয়নের সাধারন সম্পাসক যেঃ ইব্রাহীমকে নদীর পারে একলা পেরে পেতে থাকা কুদ্দুস মাস্টারের লেলিয়ে দেওয়া আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা হত্যার উদ্দেশ্যে লোহার রট, লোহার হ্যামার দিয়ে মারাত্মক ভাবে জগত করে মৃত্যু হয়েছে জেনে চলে যায়। সে বর্তমানে ঢাকায় রাজার বাগস্থ একটি হাসপাতালে ভর্তি।
তিনি আরো অভিযোগ করেন, স্থানীয় থানা পুলিশ একজন মহিলা আসামি ছাড়া অন্য আসামীদের এখনো গ্রেপ্তার করে নাই। যেটা আমাদের কাছে রহস্যজনক মনে হয়। হামলার সাথে জড়িত যারা তাদেরকে গ্রেপ্তারের জোর দাবি জানাচ্ছি।