ঢাকা , মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ভাগ্নের বিয়েতে এসে ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার। রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস পরিদর্শন করলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা  ধর্ষণ মামলার আসামী ইস্রাফিল রাজধানীর বকশিবাজারে র‌্যাব কর্তৃক গ্রেফতার। বানারীপাড়ায় নদীর চরের মাটি কেটে নেওয়ার অভিযোগে ৬ ট্রলারসহ ইটভাটার ১৪ শ্রমিক আটক শ্রীপুরে স্কুল ছাত্রীকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে অপহরণের অভিযোগ আমার ছেলের আর বিদেশে যাওয়া হলো না, ত্রিশালে যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার।  গফরগাঁওয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী’র কর্মী সম্মেলন অনুষ্টিত দেবহাটায় বিজিবির অভিযানে মোটরসাইকেলসহ ৩০ বোতল কোরেক্স মাদক আটক পরকীয়ায় টালমাটাল রেড ক্রিসেন্টে সোসাইটির দুই সহকর্মী : আপত্তিকর ছবি ও চ্যাটিং ভাইরাল তানোরে দায়সারা ভাবে চলছে রাস্তা সংস্কারের কাজ নেই কোনো সাইনবোর্ড

তানোরে দায়সারা ভাবে চলছে রাস্তা সংস্কারের কাজ নেই কোনো সাইনবোর্ড

তানোরে দায়সারা ভাবে চলছে রাস্তা সংস্কারের কাজ নেই কোনো সাইনবোর্ড

 

দেলোয়ার হোসেন সোহেল তানোর থেকে : রাজশাহীর তানোরে সড়ক ও জনপথের তানোর-কাশিম বাজার প্রায় ২৭০০ মিটার সড়ক সংস্কারে নিম্নমাণের সামগ্রী ব্যবহার ও নজিরবিহীন অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। বৃষ্টির মধ্যেই যেনো তেনো ও দায়সারাভাবে সংস্কার কাজ করা হচ্ছে। এলাকাবাসী দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদুক) দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।

স্থানীয়রা জানান, সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের কাছে থেকে কার্যাদেশ ক্রয় করে কাজটি করছেন রাজশাহী শহরের রজব আলী।কিন্ত্ত তারা সিডিউল উপেক্ষা করে নিম্নমাণের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ করেছেন গ্রামবাসি। এতে রাস্তার স্থায়ীত্ত্ব নিয়ে শংসয় দেখা দিয়েছে।


এদিকে, 
রাস্তা নির্মাণের পুর্বেই রাস্তার যাবতীয় তথ্য সংবলিত সাইনবোর্ড সাঁটানোর বাধ্যবাধকতা থাকলেও কোনো সাইনবোর্ড সাঁটানো হয়নি। এলাকার মানুষের কাছে তথ্য গোপণ করে রাস্তার নির্মাণ কাজ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন গ্রামবাসি।

স্থানীয় বাসিন্দা  রুবেল ইসলাম, সাদিকুল ইসলাম ও আব্দুর রহমান বলেন, গত ১৫ জুন রোববার দিনভর ভারি ও গুড়িগুড়ি বৃষ্টি হয়।কিন্ত্ত বৃষ্টির মধ্যেই রাস্তার কার্পেটিং কাজ করা হয়। এসময় সেখানে সড়ক ও জনপথের (সওজ) কোনো কর্মকর্তার দেখা মেলেনি।

উপজেলা এলজিইডির এক কর্মকর্তা জানান, রাস্তার বেড ঠিকমতো মেরামত না করে বৃষ্টির মধ্যে এভাবে কার্পেটিং করার কোনো মানে হয় না। এছাড়াও বৃষ্টির মধ্যে কার্পেটিং করা হয়েছে, রোলার করার পর পরই রাস্তার বিভিন্ন স্থানে ভেঙে গেছে ও কাদাসহ পানি জমেছে। এই রাস্তা নির্মাণের পরপরই নষ্ট হবে এনিয়ে কথা বলার কোনো সুযোগ নাই।

এদিকে (সওজ)’র  এসও পরিচয় দিয়ে এক ব্যক্তি বলেন, বৃষ্টি শুরুর সঙ্গে সঙ্গেই কাজ বন্ধ করা হয়েছে। কাজে কোনো অনিয়ম হয়নি। ছিটেফোঁটা বৃষ্টির মধ্যেও কার্পেটিং কাজ করা যাবে না সত্য, তবে কাজ শুরুর পর বৃষ্টি হলে গরম পাথর তো ফেলা দেয়া যায় না, বৃষ্টির মধ্যেই কিছুটা কার্পেটিং করে কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে।

এবিষয়ে জানতে চাইলে  সড়ক ও জনপথের (সওজ) উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী, সড়ক উপ-বিভাগ-১ আব্দুল মান্নাফ আকন্দ’র মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে, তিনি বলেন, আমি নিজে কাজের সাইড পরিদর্শন করবো যদি অভিযোগের সত্যতা প্রমাণ মিলে বা রাস্তা নস্ট হলে আবার করে নেয়া হবে ? এবিষয়ে জানতে চাইলে ঠিকাদার বলেন, তথ্য অফিসে আছে তাদের কাছে কোনো তথ্য নাই।

আপলোডকারীর তথ্য

news room

জনপ্রিয় সংবাদ

ভাগ্নের বিয়েতে এসে ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার।

তানোরে দায়সারা ভাবে চলছে রাস্তা সংস্কারের কাজ নেই কোনো সাইনবোর্ড

আপডেট সময় ১২:১৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫

 

দেলোয়ার হোসেন সোহেল তানোর থেকে : রাজশাহীর তানোরে সড়ক ও জনপথের তানোর-কাশিম বাজার প্রায় ২৭০০ মিটার সড়ক সংস্কারে নিম্নমাণের সামগ্রী ব্যবহার ও নজিরবিহীন অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। বৃষ্টির মধ্যেই যেনো তেনো ও দায়সারাভাবে সংস্কার কাজ করা হচ্ছে। এলাকাবাসী দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদুক) দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।

স্থানীয়রা জানান, সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের কাছে থেকে কার্যাদেশ ক্রয় করে কাজটি করছেন রাজশাহী শহরের রজব আলী।কিন্ত্ত তারা সিডিউল উপেক্ষা করে নিম্নমাণের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ করেছেন গ্রামবাসি। এতে রাস্তার স্থায়ীত্ত্ব নিয়ে শংসয় দেখা দিয়েছে।


এদিকে, 
রাস্তা নির্মাণের পুর্বেই রাস্তার যাবতীয় তথ্য সংবলিত সাইনবোর্ড সাঁটানোর বাধ্যবাধকতা থাকলেও কোনো সাইনবোর্ড সাঁটানো হয়নি। এলাকার মানুষের কাছে তথ্য গোপণ করে রাস্তার নির্মাণ কাজ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন গ্রামবাসি।

স্থানীয় বাসিন্দা  রুবেল ইসলাম, সাদিকুল ইসলাম ও আব্দুর রহমান বলেন, গত ১৫ জুন রোববার দিনভর ভারি ও গুড়িগুড়ি বৃষ্টি হয়।কিন্ত্ত বৃষ্টির মধ্যেই রাস্তার কার্পেটিং কাজ করা হয়। এসময় সেখানে সড়ক ও জনপথের (সওজ) কোনো কর্মকর্তার দেখা মেলেনি।

উপজেলা এলজিইডির এক কর্মকর্তা জানান, রাস্তার বেড ঠিকমতো মেরামত না করে বৃষ্টির মধ্যে এভাবে কার্পেটিং করার কোনো মানে হয় না। এছাড়াও বৃষ্টির মধ্যে কার্পেটিং করা হয়েছে, রোলার করার পর পরই রাস্তার বিভিন্ন স্থানে ভেঙে গেছে ও কাদাসহ পানি জমেছে। এই রাস্তা নির্মাণের পরপরই নষ্ট হবে এনিয়ে কথা বলার কোনো সুযোগ নাই।

এদিকে (সওজ)’র  এসও পরিচয় দিয়ে এক ব্যক্তি বলেন, বৃষ্টি শুরুর সঙ্গে সঙ্গেই কাজ বন্ধ করা হয়েছে। কাজে কোনো অনিয়ম হয়নি। ছিটেফোঁটা বৃষ্টির মধ্যেও কার্পেটিং কাজ করা যাবে না সত্য, তবে কাজ শুরুর পর বৃষ্টি হলে গরম পাথর তো ফেলা দেয়া যায় না, বৃষ্টির মধ্যেই কিছুটা কার্পেটিং করে কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে।

এবিষয়ে জানতে চাইলে  সড়ক ও জনপথের (সওজ) উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী, সড়ক উপ-বিভাগ-১ আব্দুল মান্নাফ আকন্দ’র মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে, তিনি বলেন, আমি নিজে কাজের সাইড পরিদর্শন করবো যদি অভিযোগের সত্যতা প্রমাণ মিলে বা রাস্তা নস্ট হলে আবার করে নেয়া হবে ? এবিষয়ে জানতে চাইলে ঠিকাদার বলেন, তথ্য অফিসে আছে তাদের কাছে কোনো তথ্য নাই।