ঢাকা , শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির মহাসমাবেশ বরগুনার বেতাগীতে প্রস্তুতি সভা।। ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকরা। কুয়াকাটায় প্রকৌশল সিন্ডিকেটের দখলে উন্নয়ন এসএসসিতে গোল্ডেন এ-প্লাস পেয়েছে উল্লাপাড়ার মেধাবী ছাত্র ওয়াসিমুল বারী হিরন ছাত্রদল নেতাসহ কয়েক যুবকের হাতে স্কুলছাত্রী অপহরণ, বানারীপাড়ায় উত্তেজনা চাঁদাবাজদের প্রতিরোধে আরেকটি গণঅভ্যুত্থানের প্রস্তুতি নেয়ার আহ্বান। বিপুল পরিমান ফেন্সিডিলসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ী কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। বাকৃবিতে জুলাই স্মারক বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত ফুলবাড়ি উপজেলার ছিট খন্ডখুই গ্রামে পিতা-মাতা ও পুত্র কর্তৃক জমিজমা বিরোধের মারধরের মিথ্যা ঘটনায় মানববন্ধন   পার্বতীপুরে সাংবাদিক ও শিক্ষক কন্যা পেলো জিপিএ-৫ বিপুল পরিমান বিদেশী মদসহ ০২ জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।

নিবার্চনের আগে জন প্রিয়তার হারাছেন বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতা। 

নিবার্চনের আগে জন প্রিয়তার হারাছেন বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতা। 

 

মো নাহিদুর রহমান শামীম মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি : মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতা, নিজের মেধা, ও পরিশ্রম ধরা মানিকগজ্ঞ জেলা বিএনপিকে অনেক দুর নিয়ে আসে।বিএনপি যখন, দিক নিদর্শনা হারিয়ে ফেলছিল, তখন থেকে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতা, খুব সুন্দর ও মেধা, পরিশ্রম ধরা বিএনপিকে সুসংগঠিত যুগোপযোগী করে তোলে। দলে ফিরে আনে মন বল, এবং সুশাসন। দৈর্ঘ্য ২৫ বছর এর মতো হবে দলকে দিক নিদর্শনা দিয়ে যাচ্ছে।

আওয়ামী লীগ সরকারের সময় কতো জেল জুলুম, অন্যায়, অত্যাচার, মানসিক অবস্থা খরাপ, দলের নেতা কর্মী নিয়ে মামলা, হামলা সব কিছু এক নিষ্ঠার সাথে তিনি দ্বায়িত্ব পালন করছে, এবং সুন্দর বিএনপি জেলায় তৈরি করে,কিন্তু গতো ১৮ – ০৭ – ২০২৪ সাল শুরু করে, বিশেষ করে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা পালানোর পর থেকে, তার দলের যে অবস্থা এসেছে এবং তিনি যে আবস্থাতে এসে গেছেন, তাতে তার আগের জনপ্রিয়তা চেয়ে এখন কার জনপ্রিয়তা কমে গেছে, তার মূল কারণ তিনি নিজেই।


০৫ – আগষ্ট এর পর থেকে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির ভেতর অনেক আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা জায়গা করে নিয়েছে, 
দলের অনেক নেতা কর্মী মাদক দ্রব্য সেবন ও বিক্রি সাথে জড়িত, মাটি, ও চাঁদা বাজি, সহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযুক্ত হচ্ছে জেলা বিএনপির নেতা কর্মীরা।

দলের সভাপতি হয়ে বিষয় গুলি জানার পরেও তেমন জোড়ালো ভূমিকা পালন করছে না, এছাড়াও মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা এবং সাটুরিয়া উপজেলার সাধারণ মানুষের মাঝে তার গ্রহণ জগতা অনেক কম, তার কারণ তিনি সাটুরিয়া উপজেলা তেমন কোন পথপদ যাত্রা করেন নাই, এছাড়াও বিভিন্ন সময় তার কর্মীরা তেমন কোন ভালো কোন কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে নাই।

সদর উপজেলা ঘুরে দেখা গেছে বর্তমানে মানুষ নির্বাচন চায় না, তার পরেও যদি নিবার্চন হয় তবে ( বর্তমান) বিএনপি সভাপতি আফরোজা খান রিতার চেয়ে প্রায় তিন গুন জনপ্রিয় হয়ে আছেন, বিএনপির আরেক জেলা সহ সভাপতি জনাব মো আতাউর রহমান আতা, তার পদাচরণ অনেক বেশি। বিশেষ করে তার কর্মী জন প্রিয়তা অনেক বেশি।

তার জন্য মানুষের মাঝে যে আস্তা আছে, তা রিতা মাঝে থেকে পাওয়া যায়না, সাধারণ মানুষ সব সময় চায় তাদের কথা তার প্রিয় বা আস্তা ভাজন মানুষের কাছে বলে, আগষ্টের পর থেকে মানুষের মাঝে যে পরিবর্তন এসেছে তার ফল মানুষ প্রকাশ করবে তার ভোটর অধিকারের মাধ্যমে।

তাই দলকে সঠিক নিয়ন্ত্রণ না আসে হয়তো আগামী জাতীয় নিবার্চনে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতা এমপি হয় ওঠা কঠিন হবে।

আপলোডকারীর তথ্য

news room

জনপ্রিয় সংবাদ

বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির মহাসমাবেশ বরগুনার বেতাগীতে প্রস্তুতি সভা।। ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকরা।

নিবার্চনের আগে জন প্রিয়তার হারাছেন বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতা। 

আপডেট সময় ০৯:১১:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫

 

মো নাহিদুর রহমান শামীম মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি : মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতা, নিজের মেধা, ও পরিশ্রম ধরা মানিকগজ্ঞ জেলা বিএনপিকে অনেক দুর নিয়ে আসে।বিএনপি যখন, দিক নিদর্শনা হারিয়ে ফেলছিল, তখন থেকে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতা, খুব সুন্দর ও মেধা, পরিশ্রম ধরা বিএনপিকে সুসংগঠিত যুগোপযোগী করে তোলে। দলে ফিরে আনে মন বল, এবং সুশাসন। দৈর্ঘ্য ২৫ বছর এর মতো হবে দলকে দিক নিদর্শনা দিয়ে যাচ্ছে।

আওয়ামী লীগ সরকারের সময় কতো জেল জুলুম, অন্যায়, অত্যাচার, মানসিক অবস্থা খরাপ, দলের নেতা কর্মী নিয়ে মামলা, হামলা সব কিছু এক নিষ্ঠার সাথে তিনি দ্বায়িত্ব পালন করছে, এবং সুন্দর বিএনপি জেলায় তৈরি করে,কিন্তু গতো ১৮ – ০৭ – ২০২৪ সাল শুরু করে, বিশেষ করে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা পালানোর পর থেকে, তার দলের যে অবস্থা এসেছে এবং তিনি যে আবস্থাতে এসে গেছেন, তাতে তার আগের জনপ্রিয়তা চেয়ে এখন কার জনপ্রিয়তা কমে গেছে, তার মূল কারণ তিনি নিজেই।


০৫ – আগষ্ট এর পর থেকে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির ভেতর অনেক আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা জায়গা করে নিয়েছে, 
দলের অনেক নেতা কর্মী মাদক দ্রব্য সেবন ও বিক্রি সাথে জড়িত, মাটি, ও চাঁদা বাজি, সহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযুক্ত হচ্ছে জেলা বিএনপির নেতা কর্মীরা।

দলের সভাপতি হয়ে বিষয় গুলি জানার পরেও তেমন জোড়ালো ভূমিকা পালন করছে না, এছাড়াও মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা এবং সাটুরিয়া উপজেলার সাধারণ মানুষের মাঝে তার গ্রহণ জগতা অনেক কম, তার কারণ তিনি সাটুরিয়া উপজেলা তেমন কোন পথপদ যাত্রা করেন নাই, এছাড়াও বিভিন্ন সময় তার কর্মীরা তেমন কোন ভালো কোন কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে নাই।

সদর উপজেলা ঘুরে দেখা গেছে বর্তমানে মানুষ নির্বাচন চায় না, তার পরেও যদি নিবার্চন হয় তবে ( বর্তমান) বিএনপি সভাপতি আফরোজা খান রিতার চেয়ে প্রায় তিন গুন জনপ্রিয় হয়ে আছেন, বিএনপির আরেক জেলা সহ সভাপতি জনাব মো আতাউর রহমান আতা, তার পদাচরণ অনেক বেশি। বিশেষ করে তার কর্মী জন প্রিয়তা অনেক বেশি।

তার জন্য মানুষের মাঝে যে আস্তা আছে, তা রিতা মাঝে থেকে পাওয়া যায়না, সাধারণ মানুষ সব সময় চায় তাদের কথা তার প্রিয় বা আস্তা ভাজন মানুষের কাছে বলে, আগষ্টের পর থেকে মানুষের মাঝে যে পরিবর্তন এসেছে তার ফল মানুষ প্রকাশ করবে তার ভোটর অধিকারের মাধ্যমে।

তাই দলকে সঠিক নিয়ন্ত্রণ না আসে হয়তো আগামী জাতীয় নিবার্চনে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতা এমপি হয় ওঠা কঠিন হবে।