তারা হলেন, সাবেক আহবায়ক আব্দুল ওহাব ও সদস্য সচিব আজাদ হোসেন।
আর আগে, সিরাজগঞ্জ জেলা সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির আহবায়ক কেন্দ্রীয় সহ প্রচার সম্পাদক আমিরুল ইসলাম আলিম উল্লাপাড়া উপজেলা বিএনপির নির্বাচন পরিচালনা কমিটি ঘোষণা করেন এতে নুর কায়ুমকে সমন্বয়ক করেন এবং সদস্য করেন এম আকবর আলী, এ্যাড:সিমকি ইমাম খান, খান সাইদ হাসান, কে এম শরফুদ্দিন মঞ্জু।
কিন্তু এতে তৃণমূল নেতা কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয় তারা দাবি করেন, বিগত ১৭ বছর যারা আন্দোলন সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছে হামলা মামলার শিকার হয়েছে, বারবার কারাবরণ করেছে, এক কথায় ত্যাগেদের সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এই কমিটি দ্বারা কখনো ত্যাগের মূল্যায়ন সম্ভব না তাই তারা বারবার দাবি জানিয়েছে বিগত ১৭ বছর যাদের নেতৃত্বে আমরা আন্দোলন সংগ্রাম করেছে, তাদেরকে এই নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হোক। তারই পরিপেক্ষিতে আজকে উল্লাপাড়া উপজেলা নির্বাচন পরিচালনা কমিটি পুনর্গঠন করা হয়। এতে নতুন করে সাবেক আহবায়ক জনাব আব্দুল ওহাব ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সদস্য সচিব জনাব আজাদ হোসেন অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কেন্দ্রীয় বিএনপির সহপ্রচার সম্পাদক ও সিরাজগঞ্জ জেলা সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির আহ্বায়ক আমিরুল ইসলাম আলিম এর স্বাক্ষরিত চিঠিতে এটা প্রকাশ করা হয়।
এ খবর গণমাধ্যমে প্রকাশ হওয়ার পর এই তৃণমূল নেতা কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক খুশি ও উচ্ছলতা দেখা যায়। তৃণমূলের নেতা কর্মীরা এখন মনে করেন সঠিক ও যোগ্য নেতাকর্মীরা মূল্যায়ন পাবে।আজাদ হোসেন আজাদ হলো উল্লাপাড়া উপজেলার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মরহুম সরাফত আলী হোসেন (আলী মেম্বার) এর বড় ছেলে বিগত দিনে এই পরিবার সর্বোচ্চ নির্যাতনের শিকার হয়েছে। কিছু দিন আগেই জামাত শিবিরের অতর্কিত হামলায় মারাত্মক ভাবে আহত হন আজাদ হোসেন।