মো নাহিদুর রহমান শামীম মানিকগঞ্জ : সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পালানোর পর থেকে, মানিকগঞ্জ জেলার মানুষ যেন চতুর মূখি দলের মাঝে ঘুরপাক খাচ্ছে।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পর কিছুটা সভাবিক জীবন শুরু হলেও, বর্তমানে মানিকগঞ্জ বাসি চতুর মূখি দল দেখতে পাচ্ছে।
পুলিশ তার আগের আবস্থাতে ফিরে যাচ্ছে, ঘুষ না দিলে কোন কাজ করতে চায় না, কোন মামলা নেয় না, কোন আসামি গ্রফত করেনা, বিশেষ করে আওয়ামী লীগের লোক জন কে বেশি সুরক্ষা দিচ্ছে, এমনি মানিকগঞ্জ সব চাইতে গোপালগঞ্জ জেলার পুলিশ বেশি, সাধারণ মানুষ তাদের নাম দিয়েছে পুলিশ দল।
বিএনপির দল গুলো এত দিন যত কষ্ট করেছে তা যেন ভিন্ন রূপ নিয়ে প্রকাশ পেয়েছে, কেউ বিএনপির তারুণ্যের প্রতীক জনাব তারেক রহমান এর ১৩ দফা দাবির নিয়ে আলোচনা করছেন, পর দিকে কেউ নেশাা, মাদক দ্রব্য বিক্রি ও সেবন করছে, চাঁদা, মাটি, সহ বিভিন্ন অপরাধের সাথে সংযুক্ত হচ্ছে, সাধারণ মানুষ এখন বিএনপিকে বহু রুপি দল বলছে।
বৈষম্য বিরোধী আনদোলনের প্রক্রিয়া আজ যেন তার ফলা ফল উল্টো, বৈষম্য বিরোধী আনদোলন হয়েছিল সঠিক ভাবে সত্য প্রকাশ হবে সাহস করে কথা বলতে পারবে, কিন্তু তার বিপরীতে অবস্থান, হয়ে গেছে, মানিকগঞ্জ বৈষম্য বিরোধী আনদোলনের কমিটি হয় ভুল তার ওপর কমিটির সভাপতি টাকা খেয়ে মিথ্যা প্রচার করছে, এবং আহতদের কোন সেবা বা তাদের ওপর কোন দলীয় প্রভাব না পরে সেই জন্য কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করছেনা,
উল্লেখ, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন জড়িতদের উপর আওয়ামী লীগের লোক জন ও বিভিন্ন দলীয় নেতা-কর্মীরা তাদের মারা হুমকি দিয়েছে, কিন্তু তারা কোন দলীয় সহায়তা পাচ্ছে না, থানায় মামলা করতে গেলে মামলা নিচ্ছে না, তারা এখন মহা সংকটের মধ্যে আছে, সাধারণ মানুষ তাই অভাগা দল বলে।
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হলেও, মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী মনে হয় নিষিদ্ধ হয়নাই, কারণ প্রকাশে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা ঘুড়ে বেড়েছে, আবার ছোট একটা কিশোর গ্যং করে বিভিন্ন ভাবে মানুষের ক্ষতি করছে, সকল নেতা কর্মী প্রশাসন কে টাকা দিয়ে সব ধরনের সুজগ সুবিধা গ্রহণ করছে, সাধারণ মানুষের মনে, ভয়ের দল হিসেবে কাজ করছে,
মানিকগঞ্জ ৭ টি থানায় ঘুড়ে দেখা যায়, গত ০৯-০৮-২৪ থেকে ১৫-০৫-২৫ সাল এপর্যন্ত জেলায় চুরি, খুন, চাঁদাবাজি, দুর্নীতি, ও ভূমি দহল সহ, কিশোর গ্যাং সহ পুলিশের অনেক অভিযোগ পাওয়া গেছে বা বেরে গেছে।
সাধারণ মানুষ কিছু টা হতাশা অবস্থায় আছে, তাদের ধারণা এমন ভাবে যদি জেলার পুলিশ থেকে সাধারণ শিক্ষার্থীরা ও বিএনপি নেতা কর্মীরা ক্ষমতা না গিয়ে ও যে দুর্নীতি করছে তাতে আমরা কি করবো অপর দিকে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা প্রকাশে অপরাধে অভিযুক্ত হয়ে আদালত থেকে মুক্তি পাচ্ছে, এমন অবস্থা সাধারণ মানুষের দাবি আমরা কোন দল বুঝি না শুধু সত্য আর সঠিক কর্ম হলে চলবে।