লিখিত বক্তব্য তিনি বলেন, রাধানগর ইউনিয়ন বিভিন্ন ওয়ার্ডে আওয়ামীলীগ সেচ্ছাসেবক লীগের নেতাদের নাম অন্তর্ভুক্ত করে দিয়েছেন উপজেলার এক শীর্ষ নেতা।আমি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি। কিন্তুু আমাকে ওয়ার্ড কমিটিতে প্রকৃত বিএনপির কর্মীদের নামগুলো স্হান দেওয়া হয়নি। আমি বিষয়টি উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক গোলাম রসুল বকুলকে জানালে।
তিনি বলেন, আওয়ামীলীগ বিএনপির নেতাকর্মী যদি না আসে তাহলে আমরা ভোট পাবো কি ভাবে। নুরুজ্জামান প্রামানিক আক্ষেপের সহিত অভিযোগ করে বলেন, ১নং ওয়ার্ডে সভাপতি পদপ্রার্থী আনোয়ার হোসেন সেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ছিলেন। আর ৫ নং ওয়ার্ডে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী মাহমুদুল হাসান ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ সরকারের সময় রাধানগর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতা হিসেবে কাজ করছেন। এতে দলের প্রকৃত ত্যাগী নেতারা অবমূল্যায়ন হচ্ছেন। ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ সরকারের সময় যারা নির্যাতিত, হয়রানী মামলা খেয়েছেন। তাদের উপেক্ষা করে সেচ্ছাসেবক লীগ, আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীকে কমিটিতে নাম দিয়েছেন।
নুরুজ্জামান প্রামানিক আরো বলেন, আগামী ৩৬ ঘন্টার মধ্যে এই কমিটি থেকে বিতর্কিতদের নাম বাদ না দিলে ইউনিয়ন সকল বিএনপির নেতাকর্মীকে নিয়ে একযোগে পদত্যাগ করার হুশিয়ারী দেন। তার অভিযোগের বিষয়ে উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়কের মুঠোফোনে বক্তব্য চাইলে।
তিনি বলেন, সংবাদ সন্মেলন পাঠ করা লিখিত কাগজটি হাতে পেলে তারপর আমি সাংবাদিককে বক্তব্য দিবো। সংবাদ সন্মেলনে আরো বক্তব্য রাখেন, উপজেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি শিবলী রহমতুল্লাহসহ ইউনিয়ন বিএনপির নেতাকর্মী বৃন্দ।