ঢাকা , রবিবার, ০৪ মে ২০২৫, ২১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
বাকৃবিতে ‘বিএইটিই এর দৃষ্টিকোণে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রির জন্য স্বীকৃতির নীতি’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত অল্পের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্র আগুনের হাত থেকে রক্ষা পেল। কুড়িগ্রামে পুলিশ নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে এসে আটক যুবকের মোবাইল কোর্টে ১৫ দিনের জেল নওগাঁ আ’লীগের অফিসে চুরি করতে গিয়ে ১ যুবকের মৃত্যু সিরাজগঞ্জে ১৫০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার ও ১ টি প্রাইভেট কারসহ ২জন গ্রেফতার কয়রায় পুলিশের বিশেষ অভিযান, একাধিক মামলার ৫ পরোয়ানাভুক্ত আসামি গ্রেপ্তার ট্রাক-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্রাহ্মণপাড়ার ফায়ারের সদস্য নিহত বুড়িচংয়ে অনলাইন জুয়া সমাজ ধ্বংসের পথে সিরাজগঞ্জে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৪তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত  ব্রাহ্মণপাড়ায় রাস্তায় যানজট সৃষ্টির দায়ে ভ্রাম্যমান আদালতে জরিমানা

রাষ্ট্র গঠনের মৌলিক জায়গায় একমত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে-অধ্যাপক আলী রীয়াজ 

রাষ্ট্র গঠনের মৌলিক জায়গায় একমত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে-অধ্যাপক আলী রীয়াজ 

 

­­­           ­­­­­
নিজস্ব প্রতিবেদক
 : জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, সকল বিষয়ে আমরা একমত হতে না পারলেও রাষ্ট্র গঠনের মৌলিক জায়গায় আমাদেরকে একমত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।

ঢাকায় জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে আজ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে ১২ দলীয় জোটের আলোচনায় অধ্যাপক আলী রীয়াজ একথা বলেন। এসময় কমিশনের সদস্য হিসেবে ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।


সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার অভিপ্রায় ব্যক্ত করে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, 
শুধু টেবিলে বসে আলোচনার মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্যের চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছানো সম্ভব নয়। রাজনৈতিক দল ও সাংবাদিকসহ সকলের সহযোগিতা এবং সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব।

তিনি আরো বলেন, যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হবে, শুধু সেগুলোর ওপর ভিত্তি করেই একটি জাতীয় সনদ তৈরি করা হবে। এজন্য প্রতিটি পক্ষকেই কিছু না কিছু ছাড় দেওয়ার মানসিকতা রাখতে হবে।

আলোচনায় ১২ দলীয় জোটের প্রধান মোস্তাফা জামাল হায়দারের নেতৃত্বে ১১ সদস্যের প্রতিনিধিদলে শাহাদাত হোসেন সেলিম, অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা, ড. গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, রাশেদ প্রধান, লায়ন ফারুক রহমান, শামসুদ্দিন পারভেজ, মাওলানা আব্দুল রাকিব, আবুল কাশেম, ফিরোজ মোহাম্মদ লিটন এবং এম এ মান্নান উপস্থিত ছিলেন।

প্রথম পর্যায়ে গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর মধ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে উল্লেখিত গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশগুলোর ওপর রাজনৈতিক দলের সুনির্দিষ্ট মতামতের জন্য সুপারিশগুলো স্প্রেডশিট আকারে ৩৯টি রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠানো হয়। ইতোমধ্যে সংস্কার বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ৩৫টি দলের কাছ থেকে মতামত পেয়েছে। ১২ দলীয় জোটসহ এ পর্যন্ত ২৩টি রাজনৈতিক দল কমিশনের সাথে আলোচনায় অংশ নিয়েছে।

 

আপলোডকারীর তথ্য

news room

জনপ্রিয় সংবাদ

বাকৃবিতে ‘বিএইটিই এর দৃষ্টিকোণে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রির জন্য স্বীকৃতির নীতি’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

রাষ্ট্র গঠনের মৌলিক জায়গায় একমত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে-অধ্যাপক আলী রীয়াজ 

আপডেট সময় ০৬:১৯:৫৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ মে ২০২৫

 

­­­           ­­­­­
নিজস্ব প্রতিবেদক
 : জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, সকল বিষয়ে আমরা একমত হতে না পারলেও রাষ্ট্র গঠনের মৌলিক জায়গায় আমাদেরকে একমত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।

ঢাকায় জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে আজ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে ১২ দলীয় জোটের আলোচনায় অধ্যাপক আলী রীয়াজ একথা বলেন। এসময় কমিশনের সদস্য হিসেবে ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।


সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার অভিপ্রায় ব্যক্ত করে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, 
শুধু টেবিলে বসে আলোচনার মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্যের চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছানো সম্ভব নয়। রাজনৈতিক দল ও সাংবাদিকসহ সকলের সহযোগিতা এবং সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব।

তিনি আরো বলেন, যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হবে, শুধু সেগুলোর ওপর ভিত্তি করেই একটি জাতীয় সনদ তৈরি করা হবে। এজন্য প্রতিটি পক্ষকেই কিছু না কিছু ছাড় দেওয়ার মানসিকতা রাখতে হবে।

আলোচনায় ১২ দলীয় জোটের প্রধান মোস্তাফা জামাল হায়দারের নেতৃত্বে ১১ সদস্যের প্রতিনিধিদলে শাহাদাত হোসেন সেলিম, অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা, ড. গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, রাশেদ প্রধান, লায়ন ফারুক রহমান, শামসুদ্দিন পারভেজ, মাওলানা আব্দুল রাকিব, আবুল কাশেম, ফিরোজ মোহাম্মদ লিটন এবং এম এ মান্নান উপস্থিত ছিলেন।

প্রথম পর্যায়ে গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর মধ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে উল্লেখিত গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশগুলোর ওপর রাজনৈতিক দলের সুনির্দিষ্ট মতামতের জন্য সুপারিশগুলো স্প্রেডশিট আকারে ৩৯টি রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠানো হয়। ইতোমধ্যে সংস্কার বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ৩৫টি দলের কাছ থেকে মতামত পেয়েছে। ১২ দলীয় জোটসহ এ পর্যন্ত ২৩টি রাজনৈতিক দল কমিশনের সাথে আলোচনায় অংশ নিয়েছে।