ঢাকা
,
বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
নবীনগরে পুকুরে ভেসে উঠল অজ্ঞাত শিশুর লাশ
নালিতাবাড়ীতে ৮৩ বোতল ভারতীয় মদসহ একজন গ্রেপ্তার
জুলাই বিপ্লবের শহীদ ও আহতদের জন্য জামায়াতের দোয়া মাহফিল
তানোরে মৃগী আক্রান্ত যুবকের পানিতে ডুবে মৃত্যু
মাধবপুর পিকআপ ও বাস গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক নিহত
হত্যা মামলার এজাহারনামীয় ০২ জন আসামী গ্রেফতার।
ভান্ডারিয়ায় যুবদলের আনন্দ মিছিল
রাজশাহী নগরীতে ৭ম শ্রেণীর ছাত্রীকে জোর পূর্বক ধর্ষণ! গ্রেফতার ধর্ষক বুলবুল
ধ্বংসস্তুপ থেকে আরও শক্তিশালী হয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছে পুলিশ- পুলিশ কমিশনার
কালীগঞ্জে জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের পাশে দাঁড়াল এনসিপি।

কালীগঞ্জে কম্বাইন হারভেস্টারে সমলয়ের বোরো ধান কর্তন উৎসব
তৈয়বুর রহমান (কালীগঞ্জ) গাজীপুর। গাজীপুরের কালীগঞ্জে অনুষ্ঠিত হলো কম্বাইন হারভেস্টারের মাধ্যমে সমলয়ের বোরো ধান কর্তন উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে, বুধবার (৭ মে) দুপুরে উপজেলার জামাপুর ইউনিয়নের চুপাইর বøকে সমলয় চাষাবাদের আওতায় ৫০ একর জমির বোরো ধান কাটা হয়। উপজেলা প্রশাসন ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কর্তৃক আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা অঞ্চল কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ ড. মো. জাকির হোসেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার তনিমা আফ্রাদের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, গাজীপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক কৃষিবিদ মো. রফিকুল ইসলাম খান, অতিরিক্ত উপপরিচালক (শস্য) সঞ্জয় কুমার পাল ও কালীগঞ্জ উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ ফারজানা তাসলিম। এ সময় উপ সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ ও কৃষি কর্মকর্তা, স্থানীয় কৃষক সহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের রবি মৌসুমে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচীর আওতায় বোরো ধানের উফশী জাতের (ব্রিধান-৯২) সমলয় চাষাবাদের ৫০ একর জমিতে বোরো চুপাইর বøক প্রদর্শনী পদ্ধতিতে চাষ করা হয়। যার মূল উদ্দেশ্য ছিল একসঙ্গে চাষাবাদ ও আধুনিক যন্ত্রের মাধ্যমে কর্তন কার্যক্রম পরিচালনা। সূত্র আরো জানান, কৃষকের উৎপাদনশীলতা বাড়াতে এবং শ্রমঘন কৃষি কার্যক্রমে প্রযুক্তির সংযুক্তি ঘটিয়ে কৃষিকে আরও আধুনিক, লাভজনক ও টেকসই করাই এই কর্মসূচির মূল লক্ষ্য। এছাড়াও এই কর্মসূচি কৃষি যান্ত্রিকীকরণের একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। প্রধান অতিথি বলেন, “সমলয় চাষাবাদ ও যান্ত্রিক কর্তনের মাধ্যমে কৃষকদের সময় ও খরচ উভয়ই সাশ্রয় হয়। এর ফলে উৎপাদন বাড়ে এবং লাভজনক কৃষি কার্যক্রম নিশ্চিত হয়।”