অল্প শিক্ষিত হয়েও সবুজ এই অবৈধ জুয়ার ব্যবসা পরিচালনা করে অগাধ সম্পত্তির মালিক হয়েছে। সবুজ ঐ এলাকার অঘোষিত গডফাদার হয়ে তার এই অবৈধ জুয়ার ব্যবসা সবার সামনেই পরিচালনা করে আসছে।বিগত আওয়ামী লীগের শাসন আমলে সে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে প্রত্যক্ষভাবে জরিত ছিলো।
গত ৫ আগষ্টে সৈরাচার হাসিনার পতন হওয়ার পরে কিছু দিন নিজেকে লুকিয়ে রেখে আবার সে এলাকায় এসে সে আবার এই অবৈধ জুয়ার ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে তাও একদম সবার সামনেই। কোন অদৃশ্য শক্তির বলে সে এই অবৈধ জুয়ার এজেন্টের ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে সেটা এখনো অজানা।এই বিখ্যাত অনলাইন জোয়ার এজেন্ট সবুজ এলাকায় বলে বেড়ায় সে নাকি প্রশাসন কিনে নিয়েছে কেউ তার কিছুই করতে পারবেনা।
এলাকাবাসী দাবী করেন, এই সবুজের এজেন্টে অনেক মানুষ অনলাইন জুয়া খেলে। এসব অবৈধ অনলাইন জুয়া খেলে যুবসমাজ আজ প্রায় ধ্বংসের পথে। তাই এলাকাবাসী এই বিষয়ে প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানাই যে সবুজসহ এই অনলাইন জুয়া খেলার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের প্রত্যেককে অতি দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি করেন।