ঢাকা , বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫, ৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
মঠবাড়িয়ায় বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ এম সাইফুর রহমান ডিগ্রি কলেজ আর অবহেলিত থাকবে না : মিফতাহ্ সিদ্দিকী  টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে ৫০ বছর পর দখলমুক্ত একটি খাল    সিলেট জেলা মহিলা দলের দেশের উন্নয়নের ডা. জুবাইদা রহমানের পরিবারের অনন্য ভূমিকা রয়েছে’ ময়মনসিংহ জেলা গোয়েন্দা শাখা এর অভিযানে ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার-০১ ভেঙ্গে ফেলা হচ্ছে সাবেক উপাচার্য সৌমিত্র শেখরের সাম্প্রদায়িক ভাস্কর্য “অঞ্জলি লহ মোর” নওগাঁয় ১৭ ও ১৮ জুলাই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে লেখক সম্মেলন   গৌরীপুর মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত চুরির বিচার করায় ভয়ঙ্কর প্রতিশোধের শিকার নিষ্পাপ এক শিশু! বিষ ও এসিড দিয়ে নির্মম হত্যা। ফুলবাড়ী কৃষি অফিসের উদ্দ্যেগে কৃষকদের মাঝে বিনামূলে বীজ ও সার বিতরণ

বদরগঞ্জে পৈতৃক জমিতে চারাগাছ রোপন, প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে রাতের আঁধারে চারা উপড়ে ফেলার অভিযোগ। 

বদরগঞ্জে পৈতৃক জমিতে চারাগাছ রোপন, প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে রাতের আঁধারে চারা উপড়ে ফেলার অভিযোগ। 

রানা ইসলাম বদরগঞ্জ রংপুর : রংপুরে বদরগঞ্জে কালুপাড়ার ইউনিয়ন বৈরামপুর নামাটারী গ্রামে নিজের পৈতৃক ৪৯ শতক জমি রয়েছে, বলে দাবি কটেন সাহাবুজ্জামান কাছু। জমিতে তার জামাতা মেনহাজুল ইসলাম ৪৫০টি কলাগাছ, ১০০ টি বিভিন্ন ফলজ আম গাছের চারা রোপন করেন ।

ভুক্তভোগী সাহাবুজ্জামান কাছু সাংবাদিক কাছে অভিযোগ করে বলেন, কষ্ট করে চারাগাছ গুলো রোপন করি। প্রতিপক্ষ হাফিজা খাতুন লোকজন রাতের আঁধারে কিছু চারা উপড়ে ফেলে নষ্ট করছে। হাফিজা খাতুন মরহুম নুরুল মাস্টার স্ত্রী।

সাংবাদিককের কাছে, কাছু আরো অভিযোগ করে বলেন, ১৯৬৭ সালে আমার মরহুম পিতা সামসুল হকের কাছে  মৃত্যু নুরুল মাস্টার পিতা ইউসুফ উদ্দিন ৯৮ শতক জমিসহ বিভিন্ন দাগে আরো জমি  বিক্রি করেন। পরে দলিল ও বিভিন্ন কাগজপত্রে দেখা যায় নুরুল মাস্টার ফুফু বাচ্চামাই নামে ১৩ শতক জমি রয়েছে। তাহলে বর্তমানে আমি ৮৫ শতক জমির মালিক। ১২ বছর মৃত্যু ইউসুফ উদ্দিন বোন বাচ্চামাই আমাদের বাকি ৮৫ শতক জমির দলিল করে দেয়। কিন্তু  আমাদের ৯২ রেকর্ড ভূলের কারনে নুরুল মাস্টারে স্ত্রী ছেলেরা ৮৫ শতক জমি নিজদের দাবি করে আসছেন। আদালত আমরা রেকর্ড সংশোধনী একটি মামলা চলমান। তারপরও তারা আমাদের নানা ভাবে হয়রানি করছেন।

সাহাবুজ্জামান কাছুর জামাতা মেনহাজুল ইসলাম বলেন, রাতের আঁধারে তারা চারাগাছ উপড়ে ফেলে নষ্ট করছে। আমার শশুর সরল মনের মানুষ তাই তারা সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছেন।

তিনি বলেন, জমি মধ্যে আমার ভায়রা রবিউল ইসলাম ৩৬ শতক আবাদ করছেন। আর আমি বাকি ৪৯ শতক জমিতে বিভিন্ন ফলজ চারা রোপন করেছি। তিনি আরো বলেন, আমরা আদালতে রেকর্ড সংশোধনী মামলা দিয়েছি। যদি আদালত তাদের পক্ষে রায় দেয় তাহলে আমরা জমি ছেড়ে দিবো।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক ব্যাক্তি বলেন, এ জমির মালিক সাহাবুজ্জামান কাছু। তার বাপ দাদার সম্পত্তি। কিন্তু তার  ৯২ রেকর্ড একটু ভূলের কারনে মৃত্যু নুরুল মাস্টার স্ত্রী ও সন্তানরা নিজেদের জমি দাবি করছেন।আদালতে রেকর্ড সংশোধনী মামলা চলছে।কিন্তু তারা আদালত নিয়ম মানছেন না।

অভিযোগ অস্বীকার করে মরহুম নুরুল মাস্টার ছেলে হারুন উর রশিদ সম্রাট বলেন, ঐ জমির সমস্ত কাগজপত্র আমাদের কাছে রয়েছে। আদালত থেকে আমরা সব ধরনের রায় পেয়েছি। এছাড়াও আমাদের খাজনা, খারিজসহ সব কিছু সম্পাদন করা হয়েছে। তারা আদালতের নির্দেশনা মানছেন না। সাহাবুজ্জামান কাছুর জামাতা মেনহাজুল ইসলাম লোকজন নিয়ে এসে আমার মায়ের নামে জমিতে জোরপূর্বক চাষাবাদ করছেন। এটা তারা চরম অন্যায় করছেন।

আপলোডকারীর তথ্য

news room

জনপ্রিয় সংবাদ

মঠবাড়িয়ায় বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

বদরগঞ্জে পৈতৃক জমিতে চারাগাছ রোপন, প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে রাতের আঁধারে চারা উপড়ে ফেলার অভিযোগ। 

আপডেট সময় ০৬:০৫:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫
রানা ইসলাম বদরগঞ্জ রংপুর : রংপুরে বদরগঞ্জে কালুপাড়ার ইউনিয়ন বৈরামপুর নামাটারী গ্রামে নিজের পৈতৃক ৪৯ শতক জমি রয়েছে, বলে দাবি কটেন সাহাবুজ্জামান কাছু। জমিতে তার জামাতা মেনহাজুল ইসলাম ৪৫০টি কলাগাছ, ১০০ টি বিভিন্ন ফলজ আম গাছের চারা রোপন করেন ।

ভুক্তভোগী সাহাবুজ্জামান কাছু সাংবাদিক কাছে অভিযোগ করে বলেন, কষ্ট করে চারাগাছ গুলো রোপন করি। প্রতিপক্ষ হাফিজা খাতুন লোকজন রাতের আঁধারে কিছু চারা উপড়ে ফেলে নষ্ট করছে। হাফিজা খাতুন মরহুম নুরুল মাস্টার স্ত্রী।

সাংবাদিককের কাছে, কাছু আরো অভিযোগ করে বলেন, ১৯৬৭ সালে আমার মরহুম পিতা সামসুল হকের কাছে  মৃত্যু নুরুল মাস্টার পিতা ইউসুফ উদ্দিন ৯৮ শতক জমিসহ বিভিন্ন দাগে আরো জমি  বিক্রি করেন। পরে দলিল ও বিভিন্ন কাগজপত্রে দেখা যায় নুরুল মাস্টার ফুফু বাচ্চামাই নামে ১৩ শতক জমি রয়েছে। তাহলে বর্তমানে আমি ৮৫ শতক জমির মালিক। ১২ বছর মৃত্যু ইউসুফ উদ্দিন বোন বাচ্চামাই আমাদের বাকি ৮৫ শতক জমির দলিল করে দেয়। কিন্তু  আমাদের ৯২ রেকর্ড ভূলের কারনে নুরুল মাস্টারে স্ত্রী ছেলেরা ৮৫ শতক জমি নিজদের দাবি করে আসছেন। আদালত আমরা রেকর্ড সংশোধনী একটি মামলা চলমান। তারপরও তারা আমাদের নানা ভাবে হয়রানি করছেন।

সাহাবুজ্জামান কাছুর জামাতা মেনহাজুল ইসলাম বলেন, রাতের আঁধারে তারা চারাগাছ উপড়ে ফেলে নষ্ট করছে। আমার শশুর সরল মনের মানুষ তাই তারা সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছেন।

তিনি বলেন, জমি মধ্যে আমার ভায়রা রবিউল ইসলাম ৩৬ শতক আবাদ করছেন। আর আমি বাকি ৪৯ শতক জমিতে বিভিন্ন ফলজ চারা রোপন করেছি। তিনি আরো বলেন, আমরা আদালতে রেকর্ড সংশোধনী মামলা দিয়েছি। যদি আদালত তাদের পক্ষে রায় দেয় তাহলে আমরা জমি ছেড়ে দিবো।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক ব্যাক্তি বলেন, এ জমির মালিক সাহাবুজ্জামান কাছু। তার বাপ দাদার সম্পত্তি। কিন্তু তার  ৯২ রেকর্ড একটু ভূলের কারনে মৃত্যু নুরুল মাস্টার স্ত্রী ও সন্তানরা নিজেদের জমি দাবি করছেন।আদালতে রেকর্ড সংশোধনী মামলা চলছে।কিন্তু তারা আদালত নিয়ম মানছেন না।

অভিযোগ অস্বীকার করে মরহুম নুরুল মাস্টার ছেলে হারুন উর রশিদ সম্রাট বলেন, ঐ জমির সমস্ত কাগজপত্র আমাদের কাছে রয়েছে। আদালত থেকে আমরা সব ধরনের রায় পেয়েছি। এছাড়াও আমাদের খাজনা, খারিজসহ সব কিছু সম্পাদন করা হয়েছে। তারা আদালতের নির্দেশনা মানছেন না। সাহাবুজ্জামান কাছুর জামাতা মেনহাজুল ইসলাম লোকজন নিয়ে এসে আমার মায়ের নামে জমিতে জোরপূর্বক চাষাবাদ করছেন। এটা তারা চরম অন্যায় করছেন।