এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সুমন কান্তি বড়ুয়া, মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. ফিরোজ আহমদ, বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, ও কর্মচারীবৃন্দ। পুষ্পার্ঘ্য নিবেদনের পর বিশ্বকবির স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
এমন একজন মহামানবের নামে যে বিশ্বিবিদ্যালয় নির্মিত হয়েছে, তার শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সকলের অনেক দায়িত্ব রয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিন্তামালার নতুন নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে এবং তা গোটা জাতির মনন নির্মাণে সহায়ক হবে বলে আমি মনে করি।
এসময় মাননীয় উপাচার্য মহোদয় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৪তম জন্মবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদায় উদ্যাপনের জন্য ২৭ ও ২৮ মে অনুষ্ঠেয় ‘রবীন্দ্র জন্মোৎসব’-এর রূপরেখা তুলে ধরেন।
তিনি আরও জানান, এবছর ‘রবীন্দ্র জন্মোৎসব’-এ যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশের বেশকয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়, স্থানীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সাংস্কৃতিক সংগঠনসমূহ। মাননীয় উপাচার্য মহোদয় উক্ত অনুষ্ঠানমালা সফল করতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।