বর্তমানে ১৬৮ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। প্রাক প্রাথমিক শ্রেণীতে ২৫ জন, প্রথম শ্রেণীতে ২০ জন, দ্বিতীয় শ্রেণীতে ২২ জন, তৃতীয় শ্রেণীতে ৩৩ জন, চতুর্থ শ্রেণীতে ৩১ জন ও পঞ্চম শ্রেণীতে ৩৭ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। বিদ্যালয়টিতে জরাজীর্ণ ভবনে কোমলমতী শিক্ষার্থীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পাঠদান করছেন। ভবনের প্লাস্টার ভেঙ্গে পড়ে শিক্ষক সহ ছাত্র-ছাত্রীরা মাঝেমাঝে আহত হচ্ছে। জরাজীর্ণ ভবনে কোমলমতী শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে পাঠিয়ে অভিভাবকরা টেনশনে থাকে। ঘূর্ণিঝড় রেমালের আঘাতে বিদ্যালয়টি অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র নষ্ট হয়ে গেছে। বর্তমানে শ্রেণিকক্ষের অভাবে বাধ্য হয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে ক্লাস নিতে বাধ্য হচ্ছে শিক্ষকরা।
বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মাহি আক্তার ও নিবির কুন্ড বলেন, জরাজীর্ণ ভবনে পাঠদান করতে আমাদের খুবই ভয় হয়। আমরা সবসময় আতঙ্কে থাকি।
ছাত্র অভিভাবক ফারজানা মুনমুন জানান, ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে আমাদের ছেলেমেয়েরা উক্ত বিদ্যালয় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে লেখাপড়া করে। আমরা সব সময়ই আতঙ্কে থাকি। এছাড়া বিদ্যালয়ের গভীর নলকূপটি দীর্ঘদিন যাবত অচল। ছেলে-মেয়েদের পানি খেতে খুবই সমস্যা হচ্ছে।