ঢাকা , বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৩০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
অর্ধ লক্ষ টাকা সমমূল্যের জালনোটসহ ০২জন জালটাকা সরবরাহকারীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। অপারেশন ডেভিল হান্টে ঝালকাঠিতে আ’লীগ নেতা গ্রেফতার বাগেরহাটে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে বসত ঘরে অগ্নিসংযোগ ঝালকাঠিতে বাসচাপায় বিদ্যালয়ের ল্যাব সহকারী নিহত নলছিটিতে পলিথিন কারখানায় অভিযান, দশ হাজার টাকা জরিমানা রাজশাহী মহানগরীতে যৌথ বাহীনির ‘ডেভিল হান্ট’ অভিযানে আ’লীগ সহ গ্রেফতার-১৮ রাজশাহীতে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সথে মতবিনিময় সভায় আইজিপি ঝালকাঠির খাগড়াখানা মডেল হাইস্কুলে এডহক পকেট কমিটির তদন্তের বিরুদ্ধে ডিসির কাছে অভিযোগ ডেভিল হান্ট: বাগেরহাটে ২৪ ঘন্টায় আটক ২৭ ঝালকাঠিতে মামলা তদন্তে ঘুষ দাবি, এসআই শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে অভিযোগ 
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

  • আলা উদ্দিন
  • আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২
  • 192

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

অর্ধ লক্ষ টাকা সমমূল্যের জালনোটসহ ০২জন জালটাকা সরবরাহকারীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।