ঢাকা , রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
হত্যা মামলার তদন্তে প্রাপ্ত আসামী সোহাগ লালবাগে র‌্যাব কর্তৃক গ্রেফতার। বানারীপাড়া হাই স্কুলের সাবেক শিক্ষক আব্দুল হাকিমের ইন্তেকাল পঞ্চগড়ে বিএসএফের গুলিতে যুবকের করুণ মৃত্যু — সীমান্তে চাপা ক্ষোভ মঠবাড়িয়ায় মাদক বিরোধী প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে।  নারায়ণগঞ্জের যৌতুক মামলার আসামী জাকারিয়া আহম্মদ তাপাদার সিলেটে র‌্যাব কর্তৃক গ্রেফতার। কটিয়াদীতে নারী মাদক ব্যবসায়ীর মৃত্যু রাজশাহীতে জামায়াতে ইসলামীর রোকন সমাবেশ  বগুড়ায় অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েকে বিয়ে না দেওয়ায় বাবাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা, জেলা সেচ্ছাসেবক দলের নেতাসহ গ্রেপ্তার ৩ বোয়ালখালী বিএনপি একাংশে সমাবেশ অনুষ্ঠিত। ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন না করার অভিযোগ গোপালগঞ্জে ট্রাক, বাস ও প্রাইভেট কারের সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ২
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

  • আলা উদ্দিন
  • আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২
  • 227

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

হত্যা মামলার তদন্তে প্রাপ্ত আসামী সোহাগ লালবাগে র‌্যাব কর্তৃক গ্রেফতার।

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।