ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ২৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ব্রাহ্মণপাড়ায় নিরাপদ সড়ক ও মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে লক্ষ্যে মানববন্ধন ও র‌্যালি ভারতের পানিতে ডুবতে বসেছে কুমিল্লার ৪ লাখ মানুষ, ৫৮৬টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত বাংলাদেশ ড্রাইভিং স্কুল মালিক সমিতির আহবায়ক কমিটি গঠিত বাকৃবিতে পিআরএস অর্জনের কৌশল ও সমাজ উন্নয়ন অ্যাওয়ার্ড বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবিগঞ্জের মাধবপুরে বিদেশ ইটালি পাঠানোর নামে ১৯ লক্ষ টাকা প্রতারণা করে নেয়ার অভিযোগ  জগন্নাথপুরের রানীগঞ্জের আওয়ামী লীগের নেতাকে দেওয়া হলো ওএমএস ডিলার। বন্যার কারণে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী কামালের বিরুদ্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সুলতানের অভিযোগ দায়ের বাউফলে টানা বর্ষণে ফসলের ব্যপক খয়ক্ষতি, দুঃশ্চিন্তায় কৃষক।  বন্দরে হত্যা চেষ্টা মামলার আসামী আলমগীর ও হাফিজ প্রকাশ্যে থাকলেও গ্রেফতার করছেনা পুলিশ

আধুনিকতার ছোয়ায় হারিয়ে গেছে শৈশবের খেলাধূলা 

আধুনিকতার ছোয়ায় হারিয়ে গেছে শৈশবের খেলাধূলা 

সিরাজুল ইসলাম ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ
কালের বিবর্তন আর আধুনিকতার স্পর্শ আর সভ্যতার ক্রমবিকাশে আজ হারিয়ে যেতে বসেছে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা। যেসব খেলাধুলা মেতে থাকতাম ছোটবেলায়। আজকের মধ্যবয়সী থেকে শুরু করে প্রবীণরাও সেসব খেলাধুলা না দেখতে দেখতে ভুলেই গেছেন বহু খেলার নাম।

একটা সময় ছিল, যখন গ্রামগঞ্জের শিশু ও যুবকরা পড়ালেখার পাশাপাশি বিভিন্ন খেলাধুলায় অভ্যস্থ ছিল। তারা অবসরে গ্রামের খোলা মাঠে দলবেধে খেলতো সেসব খেলা। আর ছেলে-মেয়েরা শৈশবে দুরন্তপনায় জড়িয়ে থাকতো খেলাধুলার মাধ্যমে। কিন্তু বর্তমান প্রতিযোগিতার সময়ে এসে মাঠ-বিল-ঝিল হারিয়ে যাওয়ায়, আধুনিক সভ্যতার ছোঁয়া ও কালের বিবর্তনে মহাকালের ইতিহাস থেকে হারিয়ে যেতে বসেছে এসব জনপ্রিয় গ্রামীণ খেলাধুলা।

হরিপুর উপজেলার টেংরিয়া গ্রামের বাসিন্দা শরিফুল ইসলাম (৪০) জানান একসময়, গ্রামীণ এসব খেলাধুরা ছিল প্রতিভা বিকাশের অন্যতম বিনোদনমূলক ও স্বাস্থ্য সচেতনমূলক।

যা আমাদের আদি ক্রীড়া সংস্কৃতি। এসব খেলাধুলা এক সময় আমাদের গ্রামীণ সংস্কৃতির ঐতিহ্য বহন করত। বর্তমানে গ্রামীণ খেলা বিলুপ্ত হতে হতে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়াই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমনকি এখনকার টিকে থাকা গ্রামগুলোতেও সবচেয়ে ও প্রচলিত কাবাডি, দাঁড়িয়াবান্ধা, গোল্লাছুট, বৌচি, কানামাছি প্রভৃতি গ্রামীণ খেলাধুলার প্রচলনও নেই।গ্রামবাংলার খেলাধুলার মধ্যে যেসব খেলা হারিয়ে গেছে তারে মধ্যে হা-ডু-ডু, কাবাডি, দাঁড়িয়াবান্ধা, ডাংগুলি, গোল্লাছুট, গোশত চুরি, কুতকুত, হাড়িভাঙাসহ নাম ভুলে যাওয়া হাজারও খেলা ছিল।

আপলোডকারীর তথ্য

news room

জনপ্রিয় সংবাদ

ব্রাহ্মণপাড়ায় নিরাপদ সড়ক ও মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে লক্ষ্যে মানববন্ধন ও র‌্যালি

আধুনিকতার ছোয়ায় হারিয়ে গেছে শৈশবের খেলাধূলা 

আপডেট সময় ০৩:৩৬:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫

সিরাজুল ইসলাম ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ
কালের বিবর্তন আর আধুনিকতার স্পর্শ আর সভ্যতার ক্রমবিকাশে আজ হারিয়ে যেতে বসেছে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা। যেসব খেলাধুলা মেতে থাকতাম ছোটবেলায়। আজকের মধ্যবয়সী থেকে শুরু করে প্রবীণরাও সেসব খেলাধুলা না দেখতে দেখতে ভুলেই গেছেন বহু খেলার নাম।

একটা সময় ছিল, যখন গ্রামগঞ্জের শিশু ও যুবকরা পড়ালেখার পাশাপাশি বিভিন্ন খেলাধুলায় অভ্যস্থ ছিল। তারা অবসরে গ্রামের খোলা মাঠে দলবেধে খেলতো সেসব খেলা। আর ছেলে-মেয়েরা শৈশবে দুরন্তপনায় জড়িয়ে থাকতো খেলাধুলার মাধ্যমে। কিন্তু বর্তমান প্রতিযোগিতার সময়ে এসে মাঠ-বিল-ঝিল হারিয়ে যাওয়ায়, আধুনিক সভ্যতার ছোঁয়া ও কালের বিবর্তনে মহাকালের ইতিহাস থেকে হারিয়ে যেতে বসেছে এসব জনপ্রিয় গ্রামীণ খেলাধুলা।

হরিপুর উপজেলার টেংরিয়া গ্রামের বাসিন্দা শরিফুল ইসলাম (৪০) জানান একসময়, গ্রামীণ এসব খেলাধুরা ছিল প্রতিভা বিকাশের অন্যতম বিনোদনমূলক ও স্বাস্থ্য সচেতনমূলক।

যা আমাদের আদি ক্রীড়া সংস্কৃতি। এসব খেলাধুলা এক সময় আমাদের গ্রামীণ সংস্কৃতির ঐতিহ্য বহন করত। বর্তমানে গ্রামীণ খেলা বিলুপ্ত হতে হতে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়াই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমনকি এখনকার টিকে থাকা গ্রামগুলোতেও সবচেয়ে ও প্রচলিত কাবাডি, দাঁড়িয়াবান্ধা, গোল্লাছুট, বৌচি, কানামাছি প্রভৃতি গ্রামীণ খেলাধুলার প্রচলনও নেই।গ্রামবাংলার খেলাধুলার মধ্যে যেসব খেলা হারিয়ে গেছে তারে মধ্যে হা-ডু-ডু, কাবাডি, দাঁড়িয়াবান্ধা, ডাংগুলি, গোল্লাছুট, গোশত চুরি, কুতকুত, হাড়িভাঙাসহ নাম ভুলে যাওয়া হাজারও খেলা ছিল।