ঢাকা , বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ২৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সলঙ্গায় টানা বৃষ্টিতে চড়ম দুর্ভোগে দিনমজুর ও ভ্যান চালকেরা বদরগঞ্জে এক রাতেই গোয়ালঘর থেকে চার গর চুরি, দিশেহারা খামারি। কুখ্যাত ১মাদক ব্যবসায়ী ৩৬ কেজি গাঁজা ও ১টি সিএনজি সহ গ্রেফতার।  প্রায় এক মাসের বৃষ্টিতে রায়গঞ্জের জনজীবন বিপর্যস্ত আগামীর বাংলাদেশ হবে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের বাংলাদেশ  ব্রাহ্মণপাড়ায় কৃষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গাছের চারা বিরণ কার্যক্রম উদ্ভোধন বুড়িচংয়ে উন্নয়ন ভাবনা: ইউএনওর সাথে প্রেসক্লাবের বৈঠক বুড়িচং উত্তরগ্ৰাম আঞ্জুমানে হাছানীয়া দরবার শরীফের উদ্যোগে শোহাদায়ে কারবালার স্মরণে পাঁচ দিনব্যাপী মাহফিলের সমাপনী  জেন্ডার ইকুয়ালিটি ট্রান্সফর্ম ক্লাইমেট একশন প্রকল্পের সভা অনুষ্ঠিত  গৌরনদীর নলচিড়ার মাদ্রাসা ছাত্র নিখোঁজ, উদ্বিগ্ন পরিবার

আধুনিকতার ছোয়ায় হারিয়ে গেছে শৈশবের খেলাধূলা 

আধুনিকতার ছোয়ায় হারিয়ে গেছে শৈশবের খেলাধূলা 

সিরাজুল ইসলাম ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ
কালের বিবর্তন আর আধুনিকতার স্পর্শ আর সভ্যতার ক্রমবিকাশে আজ হারিয়ে যেতে বসেছে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা। যেসব খেলাধুলা মেতে থাকতাম ছোটবেলায়। আজকের মধ্যবয়সী থেকে শুরু করে প্রবীণরাও সেসব খেলাধুলা না দেখতে দেখতে ভুলেই গেছেন বহু খেলার নাম।

একটা সময় ছিল, যখন গ্রামগঞ্জের শিশু ও যুবকরা পড়ালেখার পাশাপাশি বিভিন্ন খেলাধুলায় অভ্যস্থ ছিল। তারা অবসরে গ্রামের খোলা মাঠে দলবেধে খেলতো সেসব খেলা। আর ছেলে-মেয়েরা শৈশবে দুরন্তপনায় জড়িয়ে থাকতো খেলাধুলার মাধ্যমে। কিন্তু বর্তমান প্রতিযোগিতার সময়ে এসে মাঠ-বিল-ঝিল হারিয়ে যাওয়ায়, আধুনিক সভ্যতার ছোঁয়া ও কালের বিবর্তনে মহাকালের ইতিহাস থেকে হারিয়ে যেতে বসেছে এসব জনপ্রিয় গ্রামীণ খেলাধুলা।

হরিপুর উপজেলার টেংরিয়া গ্রামের বাসিন্দা শরিফুল ইসলাম (৪০) জানান একসময়, গ্রামীণ এসব খেলাধুরা ছিল প্রতিভা বিকাশের অন্যতম বিনোদনমূলক ও স্বাস্থ্য সচেতনমূলক।

যা আমাদের আদি ক্রীড়া সংস্কৃতি। এসব খেলাধুলা এক সময় আমাদের গ্রামীণ সংস্কৃতির ঐতিহ্য বহন করত। বর্তমানে গ্রামীণ খেলা বিলুপ্ত হতে হতে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়াই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমনকি এখনকার টিকে থাকা গ্রামগুলোতেও সবচেয়ে ও প্রচলিত কাবাডি, দাঁড়িয়াবান্ধা, গোল্লাছুট, বৌচি, কানামাছি প্রভৃতি গ্রামীণ খেলাধুলার প্রচলনও নেই।গ্রামবাংলার খেলাধুলার মধ্যে যেসব খেলা হারিয়ে গেছে তারে মধ্যে হা-ডু-ডু, কাবাডি, দাঁড়িয়াবান্ধা, ডাংগুলি, গোল্লাছুট, গোশত চুরি, কুতকুত, হাড়িভাঙাসহ নাম ভুলে যাওয়া হাজারও খেলা ছিল।

আপলোডকারীর তথ্য

news room

জনপ্রিয় সংবাদ

সলঙ্গায় টানা বৃষ্টিতে চড়ম দুর্ভোগে দিনমজুর ও ভ্যান চালকেরা

আধুনিকতার ছোয়ায় হারিয়ে গেছে শৈশবের খেলাধূলা 

আপডেট সময় ০৩:৩৬:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫

সিরাজুল ইসলাম ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ
কালের বিবর্তন আর আধুনিকতার স্পর্শ আর সভ্যতার ক্রমবিকাশে আজ হারিয়ে যেতে বসেছে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা। যেসব খেলাধুলা মেতে থাকতাম ছোটবেলায়। আজকের মধ্যবয়সী থেকে শুরু করে প্রবীণরাও সেসব খেলাধুলা না দেখতে দেখতে ভুলেই গেছেন বহু খেলার নাম।

একটা সময় ছিল, যখন গ্রামগঞ্জের শিশু ও যুবকরা পড়ালেখার পাশাপাশি বিভিন্ন খেলাধুলায় অভ্যস্থ ছিল। তারা অবসরে গ্রামের খোলা মাঠে দলবেধে খেলতো সেসব খেলা। আর ছেলে-মেয়েরা শৈশবে দুরন্তপনায় জড়িয়ে থাকতো খেলাধুলার মাধ্যমে। কিন্তু বর্তমান প্রতিযোগিতার সময়ে এসে মাঠ-বিল-ঝিল হারিয়ে যাওয়ায়, আধুনিক সভ্যতার ছোঁয়া ও কালের বিবর্তনে মহাকালের ইতিহাস থেকে হারিয়ে যেতে বসেছে এসব জনপ্রিয় গ্রামীণ খেলাধুলা।

হরিপুর উপজেলার টেংরিয়া গ্রামের বাসিন্দা শরিফুল ইসলাম (৪০) জানান একসময়, গ্রামীণ এসব খেলাধুরা ছিল প্রতিভা বিকাশের অন্যতম বিনোদনমূলক ও স্বাস্থ্য সচেতনমূলক।

যা আমাদের আদি ক্রীড়া সংস্কৃতি। এসব খেলাধুলা এক সময় আমাদের গ্রামীণ সংস্কৃতির ঐতিহ্য বহন করত। বর্তমানে গ্রামীণ খেলা বিলুপ্ত হতে হতে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়াই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমনকি এখনকার টিকে থাকা গ্রামগুলোতেও সবচেয়ে ও প্রচলিত কাবাডি, দাঁড়িয়াবান্ধা, গোল্লাছুট, বৌচি, কানামাছি প্রভৃতি গ্রামীণ খেলাধুলার প্রচলনও নেই।গ্রামবাংলার খেলাধুলার মধ্যে যেসব খেলা হারিয়ে গেছে তারে মধ্যে হা-ডু-ডু, কাবাডি, দাঁড়িয়াবান্ধা, ডাংগুলি, গোল্লাছুট, গোশত চুরি, কুতকুত, হাড়িভাঙাসহ নাম ভুলে যাওয়া হাজারও খেলা ছিল।