ঢাকা , বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পীরগঞ্জে চতরা ইউনিয়নে আবারও একটি শিশুর লাশ উদ্ধার!

পীরগঞ্জে চতরা ইউনিয়নে আবারও একটি শিশুর লাশ উদ্ধার!

 

মোস্তফা মিয়া পীরগঞ্জ রংপুর প্রতিনিধি:-
রংপুরের পীরগঞ্জে চাঞ্চল্যকর গত ৭ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার চতরা ইউনিয়নের বদনারপাড়া নামক একটি মরিচ ক্ষেত হতে  দেলোয়ারা বেগম ঝিনুক (৩৫) এর মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধার হওয়ার পর হত্যা কান্ডের মুলহোতা আতিকুলকে গ্রেফতার করেন পরবর্তীতে সেই লাশের মাথা খুজে পাওয়া যায় টেংরারদহ নামক নদীতে কাদার নিচে।
তবে এখানেই ঘটনা শেষ নয় তার স্বীকারোক্তি মতে দেলোয়ারার শিশু সন্তান সাইমা (৫) এর গলিত লাশ ৯ই ফেব্রুয়ারী রবিবার সকালে থানা পুলিশ উদ্ধার করে। গত ৪৫ দিন পূর্বে খুনি আতিকুল এই কন্যা শিশুটিকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে তার বাড়ির পিছনে সুপারির বাগানে তিন চার হাত মাটির নিচে গর্ত করে পুতে রেখেছিল। পীরগঞ্জ থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ এমএফ ফারুক বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে খুনি আতিকুল এর কাছ থেকে সঠিক তথ্য উদঘাটন করে কন্যা শিশুটি লাশ উদ্ধার করে।
পরবর্তীতে এই হত্যাকে এলাকাবাসী মেনে নিতে না পারায় বিক্ষুব্ধ হয়ে খুনি আতিকুলের বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয়। পরে পীরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস বিষয়টি জানতে পেরে দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় এবং আগুন নেভানোর চেষ্টা চালায়। একপর্যায়ে আগুন নিভানোর কার্যক্রম শেষ হলেও সব পূড়ে ছাই। এলাকাবাসী সাথে গণমাধ্যমকর্মীদের কথা হলে তারা জানায় খুনি আতিকুলের ফাঁসি চাই।।
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পীরগঞ্জে চতরা ইউনিয়নে আবারও একটি শিশুর লাশ উদ্ধার!

আপডেট সময় ০৫:৩৯:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

 

মোস্তফা মিয়া পীরগঞ্জ রংপুর প্রতিনিধি:-
রংপুরের পীরগঞ্জে চাঞ্চল্যকর গত ৭ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার চতরা ইউনিয়নের বদনারপাড়া নামক একটি মরিচ ক্ষেত হতে  দেলোয়ারা বেগম ঝিনুক (৩৫) এর মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধার হওয়ার পর হত্যা কান্ডের মুলহোতা আতিকুলকে গ্রেফতার করেন পরবর্তীতে সেই লাশের মাথা খুজে পাওয়া যায় টেংরারদহ নামক নদীতে কাদার নিচে।
তবে এখানেই ঘটনা শেষ নয় তার স্বীকারোক্তি মতে দেলোয়ারার শিশু সন্তান সাইমা (৫) এর গলিত লাশ ৯ই ফেব্রুয়ারী রবিবার সকালে থানা পুলিশ উদ্ধার করে। গত ৪৫ দিন পূর্বে খুনি আতিকুল এই কন্যা শিশুটিকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে তার বাড়ির পিছনে সুপারির বাগানে তিন চার হাত মাটির নিচে গর্ত করে পুতে রেখেছিল। পীরগঞ্জ থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ এমএফ ফারুক বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে খুনি আতিকুল এর কাছ থেকে সঠিক তথ্য উদঘাটন করে কন্যা শিশুটি লাশ উদ্ধার করে।
পরবর্তীতে এই হত্যাকে এলাকাবাসী মেনে নিতে না পারায় বিক্ষুব্ধ হয়ে খুনি আতিকুলের বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয়। পরে পীরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস বিষয়টি জানতে পেরে দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় এবং আগুন নেভানোর চেষ্টা চালায়। একপর্যায়ে আগুন নিভানোর কার্যক্রম শেষ হলেও সব পূড়ে ছাই। এলাকাবাসী সাথে গণমাধ্যমকর্মীদের কথা হলে তারা জানায় খুনি আতিকুলের ফাঁসি চাই।।