অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, কবির হাওলাদারের কন্যা মরিয়াম গত ৭ জুলাই আনুমানিক সকাল ৯ ঘটিকার সময় বিদ্যালয়ের পরীক্ষা দেওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হয়ে স্কুলে যায় পরিক্ষা দেওয়ার জন্য, পরীক্ষা শেষে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হয়, পরবর্তীতে মরিয়াম বাড়িতে ফিরে না যাওয়ায়, তাহার বাবা কবির হাওলাদার খোজ নেওয়ার জন্য বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে, কোথাও খুজে পায়নি সকল স্থানে খোঁজাখুজি করে না পেয়ে এর বাবা কবির হাওলাদার বাদি হয়ে ৮জুলাই ২৫ কাজিরহাট থানায় একটি সাধারণ ডাইরি করেন যাহার নং- ২৯০/২৫ পরবর্তীতে কাজিরহাট থানা পুলিশ।
মরিয়মের বাবা সহ তার আত্মীয়-স্বজন বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও মরিয়মের কোন সন্ধান পায়নি, এমতাবস্থায় ২৫ জুলাই আনুমানিক বিকাল ৫ টায় একই এলাকার মিলন খান নামে এক ব্যক্তি মরিয়মের বাবা কবির হাওলাদার কে ফোন করে জানান, একই এলাকার মিরাজ বেপারীর পরিত্যক্ত টিনের ঘরের পাশে ডোবায় একটি লাশের অংশ ভেসে ওঠে। তখন ওই সংবাদ পেয়ে মরিয়মের বাবা তার স্ত্রী মেয়েদেরকে নিয়ে লাশের কাছে যান এবং লাশের অর্ধ গলিত অংশ দেখতে পেয়ে দ্রুত কাজিরহাট থানা পুলিশকে অবহিত করেন।
ঘটনা স্থলে কাজিরহাট থানা পুলিশ লাশের একটি পায়ের তিন ভাগের দুই ভাগ এবং বুক ও পেটের অংশ ডোবায় পানির ভিতর হইতে উদ্ধার করেন। উক্ত লাশের সঙ্গে থাকা সবুজ স্কুল ড্রেস এবং কালো রঙ্গের কোমর বান্ধনী এবং স্কুল ব্যাগ দেখে মরিয়মের বাবা মা দেখে মেয়ের লাশ সনাক্ত করেন।
ধারণা অজ্ঞাতনামা আসামি পরস্পর যোগ সাজেস্য আমার মেয়েকে হত্যা করেছে, কাদিরাবাদ ৯ নং ওয়ার্ডের মিরাজ বেপারীরপরিত্যক্ত টিনের ঘরের পিছনে ডোবার ভিতর গুম করিয়া রাখে। কাজিরহাট থানা পুলিশ, মরিয়মের লাশের বিশেষ অংশ উদ্ধার করে, ময়না তদন্তের জন্য পাঠানএবং মরিয়মের বাবা কবিরহাওলাদার।
বাদী হয়ে কাজিরহাট থানায় একটি অজ্ঞাতনামা মামলা করেন, মামলা নং- ১৪/২৫ ইং এ ব্যাপারে কাজিরহাট থানার ওসির সাথে আলাপ করলে তিনি জানান বিষয়টি আমি দ্রুত তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নিতেছি। কাজিরহাট থানা পুলিশ তাৎক্ষণিক সন্দেহভাজন শাহিন (৩৫) নামে একজনকে আটক করে জেল হাজতে প্রেরণ করে।