শোকবার্তায় তিনি বলেন, আব্দুল মান্নান তালুকদার ছিলেন একজন বর্ষীয়ান জননেতা। এলাকায় জনপ্রিয় ও ক্লিন ইমেজের রাজনীতিবিদ হিসেবে ছিলেন সুপরিচিত। তিনি দেশের ক্রান্তিকালে বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
বিগত ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধেও সোচ্চার ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি আরও বলেন, রায়গঞ্জ, তাড়াশ ও সলঙ্গার উন্নয়নে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করার কারণে এ অঞ্চলের মানুষের সঙ্গে তাঁর নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল, যা একজন জনপ্রতিনিধির জন্য সৌভাগ্যের বিষয়।
তিনি দলমত নির্বিশেষে সকলের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে সবসময় সচেষ্ট ছিলেন। রাজনীতিতে ভদ্রতা ও উদারতার উদাহরণ তৈরি করেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে রায়গঞ্জ, তাড়াশ ও সলঙ্গায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। আমি তাঁর মাগফিরাত কামনা করছি। এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।
আল্লাহ যেন এই পরিবারকে শোক কাটিয়ে ওঠার তাওফিক দান করেন। “আল্লাহর দরবারে দোয়া করি—তিনি যেন তাঁর গোলামের সকল ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করে দিয়ে জান্নাতবাসী করেন।এদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর রায়গঞ্জ উপজেলা আমীর আলী মর্তুজা, সেক্রেটারি ডা. এস. এম. মুনসুর আলী, তাড়াশ উপজেলা আমীর খ. ম. সাকলাইন, সেক্রেটারি শাহজাহান আলী, সলঙ্গা থানা আমীর রাশেদুল ইসলাম শহীদ ও সেক্রেটারি মাওলানা রাকিবুল হাসান পৃথক পৃথক শোকবার্তা প্রদান করেন।