ঢাকা , সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ২৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
পিআর পদ্ধতি ছাড়া অন্য কোন পদ্ধতি জনগণ মানবে না -এডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ। রাজধানীর মতিঝিলে পবিত্র আশুরার গুরুত্ব ও তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত জুলাই আন্দোলনের মুল শক্তি ছিল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এবং ইসলামী ছাত্রশিবির- ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ।  নান্দাইলে বজ্রপাতে প্রাণ হারালেন পিতা-পুত্র কালীগঞ্জে মাদক বিরোধী অভিযান: যুবকের ৪ মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড        দেবহাটা রিপোর্টার্স ক্লাবের সাধারন সভায় কমিটির পূর্নগঠন নুরুল করিম মজুমদারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে দোয়া ও পথশিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ খানসামায় আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে নতুন মামলা মাধবপুর মাদ্রাসার ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে শাহ আলম আটক রামবুটান চাষে ভাগ্য বদল প্রবাস ফেরত আফজাল শেখের সাফল্যের গল্প   

ষড়যন্ত্রকারী ও আধিপত্যবাদী শক্তির ষড়যন্ত্র থেমে নেই বরং তাদের ঘুম ইতোমধ্যেই হারাম হয়ে গেছে -মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন

ষড়যন্ত্রকারী ও আধিপত্যবাদী শক্তির ষড়যন্ত্র থেমে নেই বরং তাদের ঘুম ইতোমধ্যেই হারাম হয়ে গেছে -মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন

 

নিজস্ব প্রতিবেদক

অনেক ত্যাগ ও কোরবানীর পর দেশে সুন্দর একটি পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে; তাই এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে শোষণ মুক্ত কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে সকলকে ময়দানে আপোষহীন ভূমিকা পালনের আহবান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন।

তিনি আজ রাজধানীর উত্তরায় পলওয়েল কমিউনিটি সেন্টারে কেন্দ্র ঘোষিত দাওয়াতি পক্ষ উপলক্ষ্যে এক দায়িত্বশীল সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের নায়েবে আমীর ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি মাহফুজুর রহমান, ডা. ফখরুদ্দীন মানিক, ইয়াছিন আরাফাত ও কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য হেমায়েত হোসেন, জিয়াউল হাসান প্রমূখ।

সেলিম উদ্দিন বলেন, স্বাভাবিক কারণেই জামায়াতকে নিয়ে জনগণের প্রত্যাশা বেড়েছে। আত্মসচেতন জনতা জামায়াতের নেতৃত্বেই দেশকে একটি ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করার স্বপ্ন দেখছেন। জনগণ মনে করছে এ সংগঠনের মাধ্যমেই তাদের অধিকার বাস্তবায়ন সম্ভব হবে।তাই আমাদের উচিত সাধারণ মানুষের আবেগ, অনুভূতি ও প্রত্যাশাকে সম্মান প্রদর্শন করে তাদেরকে সাথে নিয়ে দেশে ন্যায়-ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনকে কাক্সিক্ষত গন্তব্যের পৌঁছানোর সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানো। তিনি দেশকে কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করতে দায়িত্বশীলদের ময়দানে সবসময় আপোষহীন থাকার আহবান জানান।

তিনি বলেন, দেশে ইসলামী আন্দোলনের জন্য ইতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি হলেও তা এখনো পুরোপুরি স্বস্তিদায়ক হয়নি। দ্বীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে সাধারণ মানুষের মধ্যে স্বতঃস্ফূর্ততা লক্ষ্য করা গেলেও ষড়যন্ত্রকারী ও আধিপত্যবাদী শক্তির ষড়যন্ত্র থেমে নেই বরং তাদের ঘুম ইতোমধ্যেই হারাম হয়ে গেছে। তারা ইসলামের অগ্রযাত্রা থামানোর জন্য নানাবিধ চক্রান্ত ও অপতৎপরতা অব্যাহত রেখেছে। তাই আমাদেরকে আত্মতুষ্টিতে ভোগার কোন সুযোগ নেই বা প্রতিপক্ষকে কোনভাবেই দুর্বল মনে করা যাবে না। তাই দেশ, জাতি ও ইসলাম বিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। অন্যথায় ফ্যাসীবাদ নতুন করে মাথাচাঁরা দেবে।

 

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পিআর পদ্ধতি ছাড়া অন্য কোন পদ্ধতি জনগণ মানবে না -এডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ।

ষড়যন্ত্রকারী ও আধিপত্যবাদী শক্তির ষড়যন্ত্র থেমে নেই বরং তাদের ঘুম ইতোমধ্যেই হারাম হয়ে গেছে -মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন

আপডেট সময় ০৭:১২:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫

 

নিজস্ব প্রতিবেদক

অনেক ত্যাগ ও কোরবানীর পর দেশে সুন্দর একটি পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে; তাই এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে শোষণ মুক্ত কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে সকলকে ময়দানে আপোষহীন ভূমিকা পালনের আহবান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন।

তিনি আজ রাজধানীর উত্তরায় পলওয়েল কমিউনিটি সেন্টারে কেন্দ্র ঘোষিত দাওয়াতি পক্ষ উপলক্ষ্যে এক দায়িত্বশীল সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের নায়েবে আমীর ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি মাহফুজুর রহমান, ডা. ফখরুদ্দীন মানিক, ইয়াছিন আরাফাত ও কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য হেমায়েত হোসেন, জিয়াউল হাসান প্রমূখ।

সেলিম উদ্দিন বলেন, স্বাভাবিক কারণেই জামায়াতকে নিয়ে জনগণের প্রত্যাশা বেড়েছে। আত্মসচেতন জনতা জামায়াতের নেতৃত্বেই দেশকে একটি ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করার স্বপ্ন দেখছেন। জনগণ মনে করছে এ সংগঠনের মাধ্যমেই তাদের অধিকার বাস্তবায়ন সম্ভব হবে।তাই আমাদের উচিত সাধারণ মানুষের আবেগ, অনুভূতি ও প্রত্যাশাকে সম্মান প্রদর্শন করে তাদেরকে সাথে নিয়ে দেশে ন্যায়-ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনকে কাক্সিক্ষত গন্তব্যের পৌঁছানোর সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানো। তিনি দেশকে কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করতে দায়িত্বশীলদের ময়দানে সবসময় আপোষহীন থাকার আহবান জানান।

তিনি বলেন, দেশে ইসলামী আন্দোলনের জন্য ইতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি হলেও তা এখনো পুরোপুরি স্বস্তিদায়ক হয়নি। দ্বীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে সাধারণ মানুষের মধ্যে স্বতঃস্ফূর্ততা লক্ষ্য করা গেলেও ষড়যন্ত্রকারী ও আধিপত্যবাদী শক্তির ষড়যন্ত্র থেমে নেই বরং তাদের ঘুম ইতোমধ্যেই হারাম হয়ে গেছে। তারা ইসলামের অগ্রযাত্রা থামানোর জন্য নানাবিধ চক্রান্ত ও অপতৎপরতা অব্যাহত রেখেছে। তাই আমাদেরকে আত্মতুষ্টিতে ভোগার কোন সুযোগ নেই বা প্রতিপক্ষকে কোনভাবেই দুর্বল মনে করা যাবে না। তাই দেশ, জাতি ও ইসলাম বিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। অন্যথায় ফ্যাসীবাদ নতুন করে মাথাচাঁরা দেবে।