ঢাকা , শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সাজাপ্রাপ্ত আসামী জাহাঙ্গীর রাজধানীর লালবাগে র‌্যাব কর্তৃক গ্রেফতার। ফুলবাড়ী ২৯ বিজিবি সীমান্তে অভিযান চালিয়ে ৫৭০ বোতল যৌন উত্তেজক সিরাপ আটক করেন মঠবাড়িয়ায় মাদক সেবনে বাঁধা দেয়ায় কিশোর গ্যাংয়ের ছুরাকাঘাতে দাখিল পরীক্ষার্থী ক্ষতবিক্ষত মাদক বিরোধী বিশেষ অভিযানে ২২ কেজি গাঁজা সহ ব্যবসায়ী মোঃ বাবু ওরফে টান্নু সহ ০২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। টিকিকাটা আঃ ওহাব মহিলা আলিম মাদ্রাসার এডহক কমিটির সভাপতি হলেন ইউএনও আবদুল কাইয়ূম  সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় জামায়াতের গণসংযোগ পক্ষ ও পথসভা অনুষ্ঠিত  কাউখালীতে শ্রী গুরু সঙ্ঘ বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় আশ্রমের কমিটি বিলুপ্ত  ফুলবাড়ী কেন্দ্রীয় কবরস্থান ভাঙ্গনের হাত থেকে রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন কেরাণীগঞ্জের হত্যা মামলার আসামী পারভেজ  র‌্যাব কর্তৃক রাজধানীর সদরঘাট হতে গ্রেফতার। বদরগঞ্জে গ্রামেও ইসরায়েল ভারতের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ। পন্য বয়কটের আহবান ।  

আর কোন সরকারকে স্বৈরাচার হতে দেওয়া হবে না -সাইফুল ইসলাম খান মিলন

আর কোন সরকারকে স্বৈরাচার হতে দেওয়া হবে না -সাইফুল ইসলাম খান মিলন

 

নিজস্ব প্রতিবেদক

দাওয়াত দ্বীন বিজয়ের অন্যতম অনুসঙ্গ; তাই আল্লাহর আইন ও সৎলোকের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য দেশকে কল্যাণ রাষ্ট্রে পণিত করতে ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদেরকে দাওয়াতি কার্যক্রম সম্প্রসারণে মনোযোগী হওয়ার আহবান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন।

তিনি গতকাল সন্ধ্যায় রাজধানীর ফার্মগেটের গোল চত্বরে কেন্দ্র ঘোষিত গণসংযোগ পক্ষ উপলক্ষ্যে তেজগাঁও থানা জামায়াতের ২৬ নং ওয়ার্ডের আয়োজিত এক দাওয়াতী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। থানা আমীর ইঞ্জিনিয়ার নোমান আহমদীর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী ফরিদ আহমেদ রুবেলের সঞ্চালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা মহানগরী উত্তরের প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক মু. আতাউর রহমান সরকার। বক্তব্য রাখেন শেরেবাংলা থানা দক্ষিণের আমীর আবু সাঈদ মন্ডল, তেজগাঁও থানা দক্ষিণের নায়েবে আমীর এস এম মনির আহমদ, থানা কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা আব্দুল হক, ডা. সৈয়দ তোফিকুল ইসলাম, আলী আকবর হোসেন, রাফি উদ্দিন রাফি ও তেজগাঁও থানা শিবির সভাপতি মেহেদী হাসান প্রমূখ।

সাইফুল আলম খান মিলন বলেন, আওয়ামী ফ্যাসীবাদীরা দেশের গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে টুটি চেপে হত্যা করেছে। জনপ্রশাসন, বিচারবিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিণত করা হয়েছিলো অঙ্গ সংগঠনে। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশন ও দুর্নীতি দমন কমিশনকে দলদাস ও আজ্ঞাবাহী প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা হয়েছিলো। তাই জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় এবং দেশে আইন ও সাংবিধানিক শাসন ফিরে আনার জন্য রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় সংস্কারের আবশ্যকতা দেখা দিয়েছে। একই সাথে পতিত স্বৈরাচারের যাবতীয় অপকর্মের বিচার হওয়া জরুরি। সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হলে দেশে আবারো দুবৃত্তায়ন ও ফ্যাসীবাদী শক্তি ফিরে আসবে। কিন্তু দেশপ্রেমী জনতা এদেশে নতুন করে স্বৈরাচার হতে দেবে না বরং তাদের যেকোন ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দেবে। তিনি অতি দ্রুততার সাথে সংস্কার ও বিচার শেষ করে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহবান জানান।

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

news room

জনপ্রিয় সংবাদ

সাজাপ্রাপ্ত আসামী জাহাঙ্গীর রাজধানীর লালবাগে র‌্যাব কর্তৃক গ্রেফতার।

আর কোন সরকারকে স্বৈরাচার হতে দেওয়া হবে না -সাইফুল ইসলাম খান মিলন

আপডেট সময় ১২:৩৯:৪৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫

 

নিজস্ব প্রতিবেদক

দাওয়াত দ্বীন বিজয়ের অন্যতম অনুসঙ্গ; তাই আল্লাহর আইন ও সৎলোকের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য দেশকে কল্যাণ রাষ্ট্রে পণিত করতে ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদেরকে দাওয়াতি কার্যক্রম সম্প্রসারণে মনোযোগী হওয়ার আহবান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন।

তিনি গতকাল সন্ধ্যায় রাজধানীর ফার্মগেটের গোল চত্বরে কেন্দ্র ঘোষিত গণসংযোগ পক্ষ উপলক্ষ্যে তেজগাঁও থানা জামায়াতের ২৬ নং ওয়ার্ডের আয়োজিত এক দাওয়াতী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। থানা আমীর ইঞ্জিনিয়ার নোমান আহমদীর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী ফরিদ আহমেদ রুবেলের সঞ্চালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা মহানগরী উত্তরের প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক মু. আতাউর রহমান সরকার। বক্তব্য রাখেন শেরেবাংলা থানা দক্ষিণের আমীর আবু সাঈদ মন্ডল, তেজগাঁও থানা দক্ষিণের নায়েবে আমীর এস এম মনির আহমদ, থানা কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা আব্দুল হক, ডা. সৈয়দ তোফিকুল ইসলাম, আলী আকবর হোসেন, রাফি উদ্দিন রাফি ও তেজগাঁও থানা শিবির সভাপতি মেহেদী হাসান প্রমূখ।

সাইফুল আলম খান মিলন বলেন, আওয়ামী ফ্যাসীবাদীরা দেশের গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে টুটি চেপে হত্যা করেছে। জনপ্রশাসন, বিচারবিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিণত করা হয়েছিলো অঙ্গ সংগঠনে। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশন ও দুর্নীতি দমন কমিশনকে দলদাস ও আজ্ঞাবাহী প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা হয়েছিলো। তাই জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় এবং দেশে আইন ও সাংবিধানিক শাসন ফিরে আনার জন্য রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় সংস্কারের আবশ্যকতা দেখা দিয়েছে। একই সাথে পতিত স্বৈরাচারের যাবতীয় অপকর্মের বিচার হওয়া জরুরি। সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হলে দেশে আবারো দুবৃত্তায়ন ও ফ্যাসীবাদী শক্তি ফিরে আসবে। কিন্তু দেশপ্রেমী জনতা এদেশে নতুন করে স্বৈরাচার হতে দেবে না বরং তাদের যেকোন ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দেবে। তিনি অতি দ্রুততার সাথে সংস্কার ও বিচার শেষ করে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহবান জানান।