ঢাকা , সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ২৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
বিবাহের ৩৩ দিন পর স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামী আটক।  নাটোরে আদালতের আদেশ অমান্য করায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে শোকজ বাংলাদেশ বিষয়ক ক্রস-পার্টি গ্রুপ রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট নিয়ে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান স্কটিশ পার্লামেন্ট জরুরি সভা অনুষ্ঠিত বোয়ালখালীতে অভিমানে গৃহবধূর আত্মহত্যা সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় পরকিয়া প্রেমিকার সাথে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় দেখে ফেলায়, রাজমিস্ত্রি রাশেদুল ইসলাম রাসুকে হত্যা, গ্রেপ্তার ২ জন বদরগঞ্জে আওয়ামী লীগের সক্রিয় কর্মী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি পদপ্রার্থী।  মুলাদীতে ঢাকাস্থ মুলাদী ফোরামের ঈদ পুনর্মিলনী ও মতবিনিময় সভা  পাবনার সাঁথিয়া স্বপ্নচারী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প। কটিয়াদীতে খালের পানিতে ঝাঁপ দিয়ে কিশোরী নিখোঁজ কাউখালীতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু 

কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রেডিওগ্রাফার নেই, এক্স-রে সুবিধাবঞ্চিত রোগীরা

কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রেডিওগ্রাফার নেই, এক্স-রে সুবিধাবঞ্চিত রোগীরা

 

 

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি:

 

কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বহুল কাঙ্ক্ষিত এক্স-রে বিভাগ চালু হওয়ার দুই বৎসরের মাথায় বন্ধ হয়ে যায় ।বর্তমানে অধ কোটি টাকা মূল্যের ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনটি নষ্ট হওয়ার পথে । ১২ বছর ধরে এক্স-রে সুবিধা থেকে বঞ্চিত কটিয়াদী সাধারণ রোগীরা। ১২ বছর আগে পরীক্ষামূলক ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন স্থাপনের মাধ্যমে রোগীদের দীর্ঘ দিনের চাহিদা পূরণ করতে পেরেছিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। বৈদ্যুতিক ঝুঁকিতে ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন পরিচালনা দুরূহ ব্যাপার। সাড়ে ৩০০ টাকার একটা এক্স-রে করাতে বাইরে গিয়ে খরচ পড়ে প্রায় এক হাজার টাকা । উপজেলায় একাধিক ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার থাকলেও এক্স-রে সুবিধা ভাল না হওয়ায় রোগীদের ভোগান্তির সীমা কম নয় ।

 

৫০ শয্যার হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে ৫০০ থেকে সাড়ে ৭০০ রোগী আসছে বহির্বিভাগে। ল্যাবরেটরিতে আধুনিক যন্ত্রপাতি সরবরাহ দেয়ায় পরীক্ষার রোগীও বেড়েছে কয়েকগুণ। সরকারিভাবে রেডিওগ্রাফার দেয়া না হলেও তৎকালিন ১২ইং সালে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মুক্তাদির ভূঞা নিজ উদ্যোগে একজন এক্স-রে টেকনিশিয়ান দিয়ে সেবাটি চালু করেছিলেন। তবে নানা প্রতিক‚লতার কারণে তিন মাস পরেই টেকনিশিয়ান চলে যাওয়ায় এক্স-রে সেবা বন্ধ হয়ে যায়। সামান্য আঙুলের ভাঙা নিয়েও যেতে হয় বেসরকারি ক্লিনিক বা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে যা খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি। অপর দিকে বেশ কয়েকটি বিভাগে বেসরকারি সংস্থা থেকে দেয়া হাসপাতালে চিকিৎসক, টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) দেয়া হলেও গত দ্#ু৩৯;মাস আগে প্রকল্প বন্ধের কারণে ডাক্তার, টেকনোলজিস্টসহ কর্মচারীদের বিরাট ঘাটতি দেখা দিয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও প: প: কর্মকর্তা(ভারপ্রাপ্ত) ডা:ঈশা খানঁ বলেন, এক্স-রে বিভাগে রেডিওগ্রাফার না থাকায় সেবাটি এখন বন্ধ। বেশ কয়েকবার লিখেছেন জরুরি ভিত্তিতে একজন রেডিওগ্রাফার দেয়ার জন্য; কিন্তু দেয়া হচ্ছে না।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বিবাহের ৩৩ দিন পর স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামী আটক। 

কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রেডিওগ্রাফার নেই, এক্স-রে সুবিধাবঞ্চিত রোগীরা

আপডেট সময় ০১:৪৯:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

 

 

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি:

 

কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বহুল কাঙ্ক্ষিত এক্স-রে বিভাগ চালু হওয়ার দুই বৎসরের মাথায় বন্ধ হয়ে যায় ।বর্তমানে অধ কোটি টাকা মূল্যের ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনটি নষ্ট হওয়ার পথে । ১২ বছর ধরে এক্স-রে সুবিধা থেকে বঞ্চিত কটিয়াদী সাধারণ রোগীরা। ১২ বছর আগে পরীক্ষামূলক ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন স্থাপনের মাধ্যমে রোগীদের দীর্ঘ দিনের চাহিদা পূরণ করতে পেরেছিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। বৈদ্যুতিক ঝুঁকিতে ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন পরিচালনা দুরূহ ব্যাপার। সাড়ে ৩০০ টাকার একটা এক্স-রে করাতে বাইরে গিয়ে খরচ পড়ে প্রায় এক হাজার টাকা । উপজেলায় একাধিক ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার থাকলেও এক্স-রে সুবিধা ভাল না হওয়ায় রোগীদের ভোগান্তির সীমা কম নয় ।

 

৫০ শয্যার হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে ৫০০ থেকে সাড়ে ৭০০ রোগী আসছে বহির্বিভাগে। ল্যাবরেটরিতে আধুনিক যন্ত্রপাতি সরবরাহ দেয়ায় পরীক্ষার রোগীও বেড়েছে কয়েকগুণ। সরকারিভাবে রেডিওগ্রাফার দেয়া না হলেও তৎকালিন ১২ইং সালে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মুক্তাদির ভূঞা নিজ উদ্যোগে একজন এক্স-রে টেকনিশিয়ান দিয়ে সেবাটি চালু করেছিলেন। তবে নানা প্রতিক‚লতার কারণে তিন মাস পরেই টেকনিশিয়ান চলে যাওয়ায় এক্স-রে সেবা বন্ধ হয়ে যায়। সামান্য আঙুলের ভাঙা নিয়েও যেতে হয় বেসরকারি ক্লিনিক বা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে যা খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি। অপর দিকে বেশ কয়েকটি বিভাগে বেসরকারি সংস্থা থেকে দেয়া হাসপাতালে চিকিৎসক, টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) দেয়া হলেও গত দ্#ু৩৯;মাস আগে প্রকল্প বন্ধের কারণে ডাক্তার, টেকনোলজিস্টসহ কর্মচারীদের বিরাট ঘাটতি দেখা দিয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও প: প: কর্মকর্তা(ভারপ্রাপ্ত) ডা:ঈশা খানঁ বলেন, এক্স-রে বিভাগে রেডিওগ্রাফার না থাকায় সেবাটি এখন বন্ধ। বেশ কয়েকবার লিখেছেন জরুরি ভিত্তিতে একজন রেডিওগ্রাফার দেয়ার জন্য; কিন্তু দেয়া হচ্ছে না।