ঢাকা , রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
বৃটেনের কার্ডিফে যথাযোগ্য মর্যাদায় আর ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশে পবিত্র ঈদ উল আযহা উদযাপিত রাজশাহীতে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত  কাউখালীতে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত  নোয়াখালীতে পুকুরের পানিতে দুই ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু। পুঠিয়ায় সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে ঈদের নামাজ  কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীতে ফোনে প্রেম, বিয়ে, অতঃপর নববধূর আত্মহত্যা – স্বামী গ্রেফতার। কুষ্টিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে সন্ত্রাসী লিপটন তিন সহযোগীসহ গ্রেফতার  পল্লী বিদুৎ সমবায় সমিতির অভিভাবক সদস্য কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় কালুরঘাট সেতুতে মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন, বরখাস্ত ৪ রেলকর্মী কালিহাতীতে ধল্লাই মোড়ে সড়কের পাশে যুবকের মরদেহ উদ্ধার 

আর কোন সরকারকে স্বৈরাচার হতে দেওয়া হবে না -সাইফুল ইসলাম খান মিলন

আর কোন সরকারকে স্বৈরাচার হতে দেওয়া হবে না -সাইফুল ইসলাম খান মিলন

 

নিজস্ব প্রতিবেদক

দাওয়াত দ্বীন বিজয়ের অন্যতম অনুসঙ্গ; তাই আল্লাহর আইন ও সৎলোকের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য দেশকে কল্যাণ রাষ্ট্রে পণিত করতে ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদেরকে দাওয়াতি কার্যক্রম সম্প্রসারণে মনোযোগী হওয়ার আহবান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন।

তিনি গতকাল সন্ধ্যায় রাজধানীর ফার্মগেটের গোল চত্বরে কেন্দ্র ঘোষিত গণসংযোগ পক্ষ উপলক্ষ্যে তেজগাঁও থানা জামায়াতের ২৬ নং ওয়ার্ডের আয়োজিত এক দাওয়াতী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। থানা আমীর ইঞ্জিনিয়ার নোমান আহমদীর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী ফরিদ আহমেদ রুবেলের সঞ্চালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা মহানগরী উত্তরের প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক মু. আতাউর রহমান সরকার। বক্তব্য রাখেন শেরেবাংলা থানা দক্ষিণের আমীর আবু সাঈদ মন্ডল, তেজগাঁও থানা দক্ষিণের নায়েবে আমীর এস এম মনির আহমদ, থানা কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা আব্দুল হক, ডা. সৈয়দ তোফিকুল ইসলাম, আলী আকবর হোসেন, রাফি উদ্দিন রাফি ও তেজগাঁও থানা শিবির সভাপতি মেহেদী হাসান প্রমূখ।

সাইফুল আলম খান মিলন বলেন, আওয়ামী ফ্যাসীবাদীরা দেশের গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে টুটি চেপে হত্যা করেছে। জনপ্রশাসন, বিচারবিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিণত করা হয়েছিলো অঙ্গ সংগঠনে। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশন ও দুর্নীতি দমন কমিশনকে দলদাস ও আজ্ঞাবাহী প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা হয়েছিলো। তাই জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় এবং দেশে আইন ও সাংবিধানিক শাসন ফিরে আনার জন্য রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় সংস্কারের আবশ্যকতা দেখা দিয়েছে। একই সাথে পতিত স্বৈরাচারের যাবতীয় অপকর্মের বিচার হওয়া জরুরি। সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হলে দেশে আবারো দুবৃত্তায়ন ও ফ্যাসীবাদী শক্তি ফিরে আসবে। কিন্তু দেশপ্রেমী জনতা এদেশে নতুন করে স্বৈরাচার হতে দেবে না বরং তাদের যেকোন ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দেবে। তিনি অতি দ্রুততার সাথে সংস্কার ও বিচার শেষ করে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহবান জানান।

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

news room

জনপ্রিয় সংবাদ

বৃটেনের কার্ডিফে যথাযোগ্য মর্যাদায় আর ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশে পবিত্র ঈদ উল আযহা উদযাপিত

আর কোন সরকারকে স্বৈরাচার হতে দেওয়া হবে না -সাইফুল ইসলাম খান মিলন

আপডেট সময় ১২:৩৯:৪৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫

 

নিজস্ব প্রতিবেদক

দাওয়াত দ্বীন বিজয়ের অন্যতম অনুসঙ্গ; তাই আল্লাহর আইন ও সৎলোকের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য দেশকে কল্যাণ রাষ্ট্রে পণিত করতে ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদেরকে দাওয়াতি কার্যক্রম সম্প্রসারণে মনোযোগী হওয়ার আহবান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন।

তিনি গতকাল সন্ধ্যায় রাজধানীর ফার্মগেটের গোল চত্বরে কেন্দ্র ঘোষিত গণসংযোগ পক্ষ উপলক্ষ্যে তেজগাঁও থানা জামায়াতের ২৬ নং ওয়ার্ডের আয়োজিত এক দাওয়াতী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। থানা আমীর ইঞ্জিনিয়ার নোমান আহমদীর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী ফরিদ আহমেদ রুবেলের সঞ্চালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা মহানগরী উত্তরের প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক মু. আতাউর রহমান সরকার। বক্তব্য রাখেন শেরেবাংলা থানা দক্ষিণের আমীর আবু সাঈদ মন্ডল, তেজগাঁও থানা দক্ষিণের নায়েবে আমীর এস এম মনির আহমদ, থানা কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা আব্দুল হক, ডা. সৈয়দ তোফিকুল ইসলাম, আলী আকবর হোসেন, রাফি উদ্দিন রাফি ও তেজগাঁও থানা শিবির সভাপতি মেহেদী হাসান প্রমূখ।

সাইফুল আলম খান মিলন বলেন, আওয়ামী ফ্যাসীবাদীরা দেশের গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে টুটি চেপে হত্যা করেছে। জনপ্রশাসন, বিচারবিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিণত করা হয়েছিলো অঙ্গ সংগঠনে। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশন ও দুর্নীতি দমন কমিশনকে দলদাস ও আজ্ঞাবাহী প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা হয়েছিলো। তাই জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় এবং দেশে আইন ও সাংবিধানিক শাসন ফিরে আনার জন্য রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় সংস্কারের আবশ্যকতা দেখা দিয়েছে। একই সাথে পতিত স্বৈরাচারের যাবতীয় অপকর্মের বিচার হওয়া জরুরি। সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হলে দেশে আবারো দুবৃত্তায়ন ও ফ্যাসীবাদী শক্তি ফিরে আসবে। কিন্তু দেশপ্রেমী জনতা এদেশে নতুন করে স্বৈরাচার হতে দেবে না বরং তাদের যেকোন ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দেবে। তিনি অতি দ্রুততার সাথে সংস্কার ও বিচার শেষ করে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহবান জানান।