ঢাকা , মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
মাদক আইনের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত পরোয়ানাভুক্ত আসামী মিজানুর কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। ময়মনসিংহ জেলা গোয়েন্দা শাখার ২টি অভিযানে গাঁজা সহ গ্রেফতার ০৪ দীর্ঘ ২৩ বছর পর বিএনপির সম্মেলনকে ঘিরে পটুয়াখালীতে চলছে ব্যাপক আয়োজন, নেতাকর্মীরা আবারও নতুন ভাবে উজ্জীবিত হচ্ছে।  জুলাই অপরাধীদের তালিকা না দেয়াও অপরাধ ত্রিশালে নূর মোহাম্মদ হত্যাকান্ড খুনিদের গ্রেফতার ও শাস্তির দাবীতে অবরোধ ও বিক্ষোভ সুতার মিলে ভাগ্যের চাকা খুলে যাচ্ছে রায়গঞ্জের অবহেলিত গ্রামীণ নারীদের কুড়িগ্রাম ভূরুঙ্গামারীতে নিখোঁজের ৩ দিন পর কবরস্থান থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার কালীগঞ্জে বাজেট সভা ও ওএমএস ডিলার নিয়োগ বিষয়ক আলোচনা      বিপুল পরিমান ইয়াবাসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ী কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। নতুন কোন করারোপ ছাড়াই গৌরীপুর পৌরসভার বাজেট ঘোষণা

হাসপাতালে বেডভাড়া করে হয় অপকর্ম জড়িত দ্বিতীয়, তৃতীয়, ও চর্তুথ কর্মচারী।

হাসপাতালে বেডভাড়া করে হয় অপকর্ম জড়িত দ্বিতীয়, তৃতীয়, ও চর্তুথ কর্মচারী।

 

মো নাহিদুর রহমান শামীম মানিকগঞ্জ : মানিকগঞ্জ জেলা সরকারি দুটি হাসপাতাল একটি ২৫০ বিশিষ্ট  হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, এই দুটি হাসপাতাল মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা অবস্থিত।

মানিকগঞ্জ জেলা সকল উপজেলার লোকজন ছুটে আসে এই হাসপাতালে রোগের সেবা নিতে, কিন্তু সেবার নাম যা হক, দুটি হাসপাতালে লাগামহীন দুর্নীতি ও অনিয়ম অবহেলিত আছে রুগীরা, না না উপায়ে টাকা হাতিয়ে নেও হয় রুগীদের কাছ থেকে, তাও নিরবে সহজ কর ছিলো সাধারণ মানুষ।

কিন্তু কথায় আছে অর্থ লোভ আর ক্ষমতা দুটি মানুষের চরিত্র সহজে ঠিক রাখতে দেয়না, উল্লেখ মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ও ২৫০ বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে প্রথম শ্রেণির লোকজন কথা বাদেও দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চর্তুথ শ্রেণির কর্মচারী যদি দুনীতি বা অনৈতিক কাজে যুক্ত থাকে তাহলে বিষয় টা কেমন হয়, হ্যাঁ টাকার বিনিময়ে অনৈতিক কার্যকলাপ হচ্ছে ঐ সরকারি দুটি হাসপাতালে, হাসপাতালে নার্স, ওয়াড বয় বা পিয়নের লোকজন বা ডাক্তার তাদের লোকজন এই সব অপকর্মে সাথে জড়িত।

হাসপাতালে রুগী গেলে বেড নাই হতে টাকা দিলে বেড পাওয়া যায়, শুধু তাই নয় বেশি টাকা দিলে ভিআইপি রুম আছে সেখানে নিরিবিলি সব কাজ করতে পারবেন, একটা মিথ্যা রুগী হয়ে আসা লোকজনে জন্য, আর হাসপাতালে কর্মকর্তা দের জন্য ভিন্ন ভিআইপি রুমতো আছে।


২৫০ বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে অনৈতিক কার্য কলাপের জন্য দুই দুবার কিছু নার্স ডাক্তার ও ওয়াড বয় ধরাপরে তবুও কোন ব্যাবস্থা গ্রহণ হয়নাই, 
গত ১ লা মে দিবসের দিন মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে নার্স মামুন, তার সহকারি, নার্স কিমিয়া নামে এক মেয়ের সাথে অনৈতিক কাজ করতে গিয়ে ধরা পরলেও তাদের কোন বিচার গ্রহণ হয়নাই, উল্লেখ হাসপাতালে মামুনের গোপন রুম আছে সেখানে তিনি প্রায় ডজন খানেক মেয়ের সাথে অনৈতিক কাজ করতো, এমন কি রাতে বিভিন্ন ধরনের ছেলে মেয়ে দের ভিআইপি রুম বা বেডদিতো।

এমন আবস্থাতে মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে এবং ২৫০ বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে কিভাবে চিকিৎসা সেবা নিবে সাধারণ মানুষ, দুই হাসপাতালে কতৃপক্ষের সাথে কথা বলতে চাইলে তার বিষয় গুলি নিয়ে আলোচনা করেন না।

আপলোডকারীর তথ্য

news room

মাদক আইনের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত পরোয়ানাভুক্ত আসামী মিজানুর কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।

হাসপাতালে বেডভাড়া করে হয় অপকর্ম জড়িত দ্বিতীয়, তৃতীয়, ও চর্তুথ কর্মচারী।

আপডেট সময় ০২:৪১:৩৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ মে ২০২৫

 

মো নাহিদুর রহমান শামীম মানিকগঞ্জ : মানিকগঞ্জ জেলা সরকারি দুটি হাসপাতাল একটি ২৫০ বিশিষ্ট  হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, এই দুটি হাসপাতাল মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা অবস্থিত।

মানিকগঞ্জ জেলা সকল উপজেলার লোকজন ছুটে আসে এই হাসপাতালে রোগের সেবা নিতে, কিন্তু সেবার নাম যা হক, দুটি হাসপাতালে লাগামহীন দুর্নীতি ও অনিয়ম অবহেলিত আছে রুগীরা, না না উপায়ে টাকা হাতিয়ে নেও হয় রুগীদের কাছ থেকে, তাও নিরবে সহজ কর ছিলো সাধারণ মানুষ।

কিন্তু কথায় আছে অর্থ লোভ আর ক্ষমতা দুটি মানুষের চরিত্র সহজে ঠিক রাখতে দেয়না, উল্লেখ মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ও ২৫০ বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে প্রথম শ্রেণির লোকজন কথা বাদেও দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চর্তুথ শ্রেণির কর্মচারী যদি দুনীতি বা অনৈতিক কাজে যুক্ত থাকে তাহলে বিষয় টা কেমন হয়, হ্যাঁ টাকার বিনিময়ে অনৈতিক কার্যকলাপ হচ্ছে ঐ সরকারি দুটি হাসপাতালে, হাসপাতালে নার্স, ওয়াড বয় বা পিয়নের লোকজন বা ডাক্তার তাদের লোকজন এই সব অপকর্মে সাথে জড়িত।

হাসপাতালে রুগী গেলে বেড নাই হতে টাকা দিলে বেড পাওয়া যায়, শুধু তাই নয় বেশি টাকা দিলে ভিআইপি রুম আছে সেখানে নিরিবিলি সব কাজ করতে পারবেন, একটা মিথ্যা রুগী হয়ে আসা লোকজনে জন্য, আর হাসপাতালে কর্মকর্তা দের জন্য ভিন্ন ভিআইপি রুমতো আছে।


২৫০ বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে অনৈতিক কার্য কলাপের জন্য দুই দুবার কিছু নার্স ডাক্তার ও ওয়াড বয় ধরাপরে তবুও কোন ব্যাবস্থা গ্রহণ হয়নাই, 
গত ১ লা মে দিবসের দিন মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে নার্স মামুন, তার সহকারি, নার্স কিমিয়া নামে এক মেয়ের সাথে অনৈতিক কাজ করতে গিয়ে ধরা পরলেও তাদের কোন বিচার গ্রহণ হয়নাই, উল্লেখ হাসপাতালে মামুনের গোপন রুম আছে সেখানে তিনি প্রায় ডজন খানেক মেয়ের সাথে অনৈতিক কাজ করতো, এমন কি রাতে বিভিন্ন ধরনের ছেলে মেয়ে দের ভিআইপি রুম বা বেডদিতো।

এমন আবস্থাতে মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে এবং ২৫০ বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে কিভাবে চিকিৎসা সেবা নিবে সাধারণ মানুষ, দুই হাসপাতালে কতৃপক্ষের সাথে কথা বলতে চাইলে তার বিষয় গুলি নিয়ে আলোচনা করেন না।