ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
আওয়ামীপন্থী ৬০ জনকে বদলী করে বিএমডিএ’তে আওয়ামী ফ্যাসিবাদিদের পুনর্বাসন-সহ নানা অনিয়মের অভিযোগ সাবেক ইডির বিরুদ্ধে ধর্ষণ চেষ্টাসহ হত্যা মামলার আসামী গ্রেফতার। অটোচালক শাওন হত্যা মামলার আসামী গ্রেফতার। ব্রাহ্মণপাড়ায় একই বিদ্যালয়ের তিন কিশোর নিখোঁজ সাবেক ছাত্রলীগ সদস্য কাজী শফিকুল ইসলামকে প্রত্যাহারের দাবি, স্থানীয়দের ১১বিজিবির সফল অভিযানে ৯,৪৫০ ইয়াবা, সিএনজি, নগদ টাকা ও মোবাইলসহ আটক ১ গভীর নলকূপ অপারেটরের বিরুদ্ধে সেচ না দিয়ে ফসল মেরে ফেলার অভিযোগ হত্যা মামলার এজাহার নামীয় ০৬ জন আসামীকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।  কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে রোগীর অভিভাবকের সাথে নার্স ইনচার্জের অশালীন আচরণ হত্যা মামলায় জড়িত কিশোর অপরাধীকে র‌্যাব ও র‌্যাব এর যৌথ অভিযানে চট্টগ্রাম থেকে গ্রেফতার।

হাসপাতালে বেডভাড়া করে হয় অপকর্ম জড়িত দ্বিতীয়, তৃতীয়, ও চর্তুথ কর্মচারী।

হাসপাতালে বেডভাড়া করে হয় অপকর্ম জড়িত দ্বিতীয়, তৃতীয়, ও চর্তুথ কর্মচারী।

 

মো নাহিদুর রহমান শামীম মানিকগঞ্জ : মানিকগঞ্জ জেলা সরকারি দুটি হাসপাতাল একটি ২৫০ বিশিষ্ট  হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, এই দুটি হাসপাতাল মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা অবস্থিত।

মানিকগঞ্জ জেলা সকল উপজেলার লোকজন ছুটে আসে এই হাসপাতালে রোগের সেবা নিতে, কিন্তু সেবার নাম যা হক, দুটি হাসপাতালে লাগামহীন দুর্নীতি ও অনিয়ম অবহেলিত আছে রুগীরা, না না উপায়ে টাকা হাতিয়ে নেও হয় রুগীদের কাছ থেকে, তাও নিরবে সহজ কর ছিলো সাধারণ মানুষ।

কিন্তু কথায় আছে অর্থ লোভ আর ক্ষমতা দুটি মানুষের চরিত্র সহজে ঠিক রাখতে দেয়না, উল্লেখ মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ও ২৫০ বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে প্রথম শ্রেণির লোকজন কথা বাদেও দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চর্তুথ শ্রেণির কর্মচারী যদি দুনীতি বা অনৈতিক কাজে যুক্ত থাকে তাহলে বিষয় টা কেমন হয়, হ্যাঁ টাকার বিনিময়ে অনৈতিক কার্যকলাপ হচ্ছে ঐ সরকারি দুটি হাসপাতালে, হাসপাতালে নার্স, ওয়াড বয় বা পিয়নের লোকজন বা ডাক্তার তাদের লোকজন এই সব অপকর্মে সাথে জড়িত।

হাসপাতালে রুগী গেলে বেড নাই হতে টাকা দিলে বেড পাওয়া যায়, শুধু তাই নয় বেশি টাকা দিলে ভিআইপি রুম আছে সেখানে নিরিবিলি সব কাজ করতে পারবেন, একটা মিথ্যা রুগী হয়ে আসা লোকজনে জন্য, আর হাসপাতালে কর্মকর্তা দের জন্য ভিন্ন ভিআইপি রুমতো আছে।


২৫০ বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে অনৈতিক কার্য কলাপের জন্য দুই দুবার কিছু নার্স ডাক্তার ও ওয়াড বয় ধরাপরে তবুও কোন ব্যাবস্থা গ্রহণ হয়নাই, 
গত ১ লা মে দিবসের দিন মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে নার্স মামুন, তার সহকারি, নার্স কিমিয়া নামে এক মেয়ের সাথে অনৈতিক কাজ করতে গিয়ে ধরা পরলেও তাদের কোন বিচার গ্রহণ হয়নাই, উল্লেখ হাসপাতালে মামুনের গোপন রুম আছে সেখানে তিনি প্রায় ডজন খানেক মেয়ের সাথে অনৈতিক কাজ করতো, এমন কি রাতে বিভিন্ন ধরনের ছেলে মেয়ে দের ভিআইপি রুম বা বেডদিতো।

এমন আবস্থাতে মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে এবং ২৫০ বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে কিভাবে চিকিৎসা সেবা নিবে সাধারণ মানুষ, দুই হাসপাতালে কতৃপক্ষের সাথে কথা বলতে চাইলে তার বিষয় গুলি নিয়ে আলোচনা করেন না।

আপলোডকারীর তথ্য

news room

জনপ্রিয় সংবাদ

আওয়ামীপন্থী ৬০ জনকে বদলী করে বিএমডিএ’তে আওয়ামী ফ্যাসিবাদিদের পুনর্বাসন-সহ নানা অনিয়মের অভিযোগ সাবেক ইডির বিরুদ্ধে

হাসপাতালে বেডভাড়া করে হয় অপকর্ম জড়িত দ্বিতীয়, তৃতীয়, ও চর্তুথ কর্মচারী।

আপডেট সময় ০২:৪১:৩৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ মে ২০২৫

 

মো নাহিদুর রহমান শামীম মানিকগঞ্জ : মানিকগঞ্জ জেলা সরকারি দুটি হাসপাতাল একটি ২৫০ বিশিষ্ট  হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, এই দুটি হাসপাতাল মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা অবস্থিত।

মানিকগঞ্জ জেলা সকল উপজেলার লোকজন ছুটে আসে এই হাসপাতালে রোগের সেবা নিতে, কিন্তু সেবার নাম যা হক, দুটি হাসপাতালে লাগামহীন দুর্নীতি ও অনিয়ম অবহেলিত আছে রুগীরা, না না উপায়ে টাকা হাতিয়ে নেও হয় রুগীদের কাছ থেকে, তাও নিরবে সহজ কর ছিলো সাধারণ মানুষ।

কিন্তু কথায় আছে অর্থ লোভ আর ক্ষমতা দুটি মানুষের চরিত্র সহজে ঠিক রাখতে দেয়না, উল্লেখ মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ও ২৫০ বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে প্রথম শ্রেণির লোকজন কথা বাদেও দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চর্তুথ শ্রেণির কর্মচারী যদি দুনীতি বা অনৈতিক কাজে যুক্ত থাকে তাহলে বিষয় টা কেমন হয়, হ্যাঁ টাকার বিনিময়ে অনৈতিক কার্যকলাপ হচ্ছে ঐ সরকারি দুটি হাসপাতালে, হাসপাতালে নার্স, ওয়াড বয় বা পিয়নের লোকজন বা ডাক্তার তাদের লোকজন এই সব অপকর্মে সাথে জড়িত।

হাসপাতালে রুগী গেলে বেড নাই হতে টাকা দিলে বেড পাওয়া যায়, শুধু তাই নয় বেশি টাকা দিলে ভিআইপি রুম আছে সেখানে নিরিবিলি সব কাজ করতে পারবেন, একটা মিথ্যা রুগী হয়ে আসা লোকজনে জন্য, আর হাসপাতালে কর্মকর্তা দের জন্য ভিন্ন ভিআইপি রুমতো আছে।


২৫০ বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে অনৈতিক কার্য কলাপের জন্য দুই দুবার কিছু নার্স ডাক্তার ও ওয়াড বয় ধরাপরে তবুও কোন ব্যাবস্থা গ্রহণ হয়নাই, 
গত ১ লা মে দিবসের দিন মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে নার্স মামুন, তার সহকারি, নার্স কিমিয়া নামে এক মেয়ের সাথে অনৈতিক কাজ করতে গিয়ে ধরা পরলেও তাদের কোন বিচার গ্রহণ হয়নাই, উল্লেখ হাসপাতালে মামুনের গোপন রুম আছে সেখানে তিনি প্রায় ডজন খানেক মেয়ের সাথে অনৈতিক কাজ করতো, এমন কি রাতে বিভিন্ন ধরনের ছেলে মেয়ে দের ভিআইপি রুম বা বেডদিতো।

এমন আবস্থাতে মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে এবং ২৫০ বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে কিভাবে চিকিৎসা সেবা নিবে সাধারণ মানুষ, দুই হাসপাতালে কতৃপক্ষের সাথে কথা বলতে চাইলে তার বিষয় গুলি নিয়ে আলোচনা করেন না।