ঢাকা , শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
গণধর্ষণ মামলার আসামী বোরহান রাজধানীর ডেমরায় র‌্যাব কর্তৃক গ্রেফতার। ১৩ বছরের নাবালিকা শিশু‘কে অপহরণ ও জোরপূর্বক ধর্ষণের পলাতক আসামী কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। সাইকেলে বাচ্চাদের খেলনা বিক্রি করে ইমাম হাসান  ৩ দফা দাবিতে রুয়েট ছাত্রদের সড়ক অবরোধ  মহাখালী এখন মিশুর দখলে, চাঁদাবাজি বহাল  জগন্নাথপুর ইসলামিক একাডেমির স্থায়ী ভবনের উদ্বোধন। সলঙ্গায় কৌশিকুর রহমান ৪৪তম বিসিএসে নিরীক্ষা ও হিসাব ক্যাডারে সুপারিশ প্রাপ্ত হয়েছে হত্যা মামলার আসামী ফরিদ হোসেন @ সানি র‌্যাব কর্তৃক ফরিদপুরের মধুখালিতে গ্রেফতার। হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী জয়নালকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।  সেনা অভিযানে রাজশাহীর সন্ত্রাসী সাংবাদিক জুলু গ্রেপ্তার-অস্ত্র উদ্ধারে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন

মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে রুগীদের পোহাতে হয় চরম ভোগান্তি

 

 

মো নাহিদুর রহমান শামীম
মানিকগঞ্জ প্রতিনিধিঃ

টিকেট কাটা থেকে শুরু করে ভর্তি হওয়া রুগীরা চরম ভোগান্তি থাকতে হচ্ছে মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে।

সকাল ৯ টার সময় টিকেট কাউন্টার থেকে টিকেট নিয়ে ৩নং রুমের ডাক্তার দেখানোর জন্য দাঁড়িয়ে আছি, টিকেট নেওয়ার সময় বলেছিলাম হার্টের সমস্যা তবু্ও আমাকে ৩ নং রুম লিখে দেওয়া হয়, প্রায় ১ ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে ডাক্তারে সামনে পৌঁছাতে একজন আমার টিকেট নিয়ে বলো কি সমস্যা তার কাছে সমস্যার কথা বলতে তিনি টিকেটের উপরে লিখে দিলেন ১২ নং রুম সেখানে গিয়ে দেখি লম্বা লাইন তার পরেও দাঁড়িয়ে থেকে ডাক্তার দেখাতে হবে, দৈর্ঘ্য ৪০ মিনিটের মতো দাঁড়িয়ে থেকে ডাক্তার দেখালাম ডাক্তার সব শুনে কিছু পরিক্ষা দিলো আার ঔষধ, বের হয়ে দেখলাম প্রায় ১টা বাজার সময় হয়ে গেছে এখন পরিক্ষা করে লাভ হবে না, এমন কথা বলেন বিলকিস আক্তার গ্রাম তিলিবাজার, বলেন ডাক্তার দেখাতে এসে এমন করে রুগী হয়রানি শিকার হয়, ওপর দিকে ভর্তি হওয়া রুগী গুলির সাথে হয় আরও নাজেহাল অবস্থা,
জরুরি বিভাগে এসে ভর্তি হয়ে গেলে, প্রথমে রুগী কে ওয়াডে নিতে হবে তার জন্য দুই জন্য লোক জরুরি বিভাগে আছে, তারা রুগীকে ওয়াডে রেখে চলে আসবে, রুগী বেড বিছানা পাবে কিনা ওয়াড বয় জানে, তারপর নার্স ঔষধের কাগজ দেখে ঐ ঔষধ আনতে হবে কিছু জিনিস থাকলেও বের করবে না, দুটি জিনিস একটি তার রেখে দেয়, তার পর বেড না থাকলে নিচে বিছানা করে থাকতে হবে, তারপর রাত হলে একবার আসবে নার্স তবে ১০০ বা ২০০ টাকা দিতে হবে।

কিছু দিন আগে মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে দুর্নীতি বিষয় তদন্ত করার জন্য দুদক এসেছে, তারা সকল বিষয়ের ওপর একটি প্রতিবেদন চেয়েছিলো, তার টিকেট কাটা থেকে শুরু করে খাবার মান নিয়েও অনিয়ম পায় ঘটনা টি ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ এর ঘটনা, এখনো ঐ অনিয়ম হচ্ছে, অপর দিকে সদর হাসপাতালে ঢাকা মেডিকেল অফিসারে টিম এসে অনেক গুলি অনিয়মে বর্ণনা নিয়ে গেছে ও রুগীদের সাথে কথা বলে বিষয় গুলি ঠিক করবে বলে শান্তা দিয়ে গেছেন, কিন্তু তাদের চলে যাওয়ার মাত্র ২০ দিনের মধ্যে শুরু হয়েগেছে রুগীদের সাথে চরমভাবে ভোগান্তি।

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

গণধর্ষণ মামলার আসামী বোরহান রাজধানীর ডেমরায় র‌্যাব কর্তৃক গ্রেফতার।

মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে রুগীদের পোহাতে হয় চরম ভোগান্তি

আপডেট সময় ১১:৫৪:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

 

 

মো নাহিদুর রহমান শামীম
মানিকগঞ্জ প্রতিনিধিঃ

টিকেট কাটা থেকে শুরু করে ভর্তি হওয়া রুগীরা চরম ভোগান্তি থাকতে হচ্ছে মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে।

সকাল ৯ টার সময় টিকেট কাউন্টার থেকে টিকেট নিয়ে ৩নং রুমের ডাক্তার দেখানোর জন্য দাঁড়িয়ে আছি, টিকেট নেওয়ার সময় বলেছিলাম হার্টের সমস্যা তবু্ও আমাকে ৩ নং রুম লিখে দেওয়া হয়, প্রায় ১ ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে ডাক্তারে সামনে পৌঁছাতে একজন আমার টিকেট নিয়ে বলো কি সমস্যা তার কাছে সমস্যার কথা বলতে তিনি টিকেটের উপরে লিখে দিলেন ১২ নং রুম সেখানে গিয়ে দেখি লম্বা লাইন তার পরেও দাঁড়িয়ে থেকে ডাক্তার দেখাতে হবে, দৈর্ঘ্য ৪০ মিনিটের মতো দাঁড়িয়ে থেকে ডাক্তার দেখালাম ডাক্তার সব শুনে কিছু পরিক্ষা দিলো আার ঔষধ, বের হয়ে দেখলাম প্রায় ১টা বাজার সময় হয়ে গেছে এখন পরিক্ষা করে লাভ হবে না, এমন কথা বলেন বিলকিস আক্তার গ্রাম তিলিবাজার, বলেন ডাক্তার দেখাতে এসে এমন করে রুগী হয়রানি শিকার হয়, ওপর দিকে ভর্তি হওয়া রুগী গুলির সাথে হয় আরও নাজেহাল অবস্থা,
জরুরি বিভাগে এসে ভর্তি হয়ে গেলে, প্রথমে রুগী কে ওয়াডে নিতে হবে তার জন্য দুই জন্য লোক জরুরি বিভাগে আছে, তারা রুগীকে ওয়াডে রেখে চলে আসবে, রুগী বেড বিছানা পাবে কিনা ওয়াড বয় জানে, তারপর নার্স ঔষধের কাগজ দেখে ঐ ঔষধ আনতে হবে কিছু জিনিস থাকলেও বের করবে না, দুটি জিনিস একটি তার রেখে দেয়, তার পর বেড না থাকলে নিচে বিছানা করে থাকতে হবে, তারপর রাত হলে একবার আসবে নার্স তবে ১০০ বা ২০০ টাকা দিতে হবে।

কিছু দিন আগে মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে দুর্নীতি বিষয় তদন্ত করার জন্য দুদক এসেছে, তারা সকল বিষয়ের ওপর একটি প্রতিবেদন চেয়েছিলো, তার টিকেট কাটা থেকে শুরু করে খাবার মান নিয়েও অনিয়ম পায় ঘটনা টি ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ এর ঘটনা, এখনো ঐ অনিয়ম হচ্ছে, অপর দিকে সদর হাসপাতালে ঢাকা মেডিকেল অফিসারে টিম এসে অনেক গুলি অনিয়মে বর্ণনা নিয়ে গেছে ও রুগীদের সাথে কথা বলে বিষয় গুলি ঠিক করবে বলে শান্তা দিয়ে গেছেন, কিন্তু তাদের চলে যাওয়ার মাত্র ২০ দিনের মধ্যে শুরু হয়েগেছে রুগীদের সাথে চরমভাবে ভোগান্তি।